ইদ রাজনীতি চরমে, হিন্দুত্বকে ‘নোংরা’ বললেন দিদি
ইসলামেষু দিদি,
ইদের মঞ্চ থেকে ভোটের প্রচার আপনি অনেক করেছেন। গত বছর সরাসরি ভোেট চেয়েছিলেন। পেয়েওছিলেন। আর এবার সেই ইদের জমায়েতের মঞ্চ থেকেই দিদি আপনি এটা কী বললেন? যা শুনে আমি ‘ইসলামেষু’ বলে সম্বোধন করে ফেললাম। ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ‘ব্যবহার’ করছেন অনেক কিন্তু হিন্দুধর্মকে নোংরা (গন্ধা) বলে দেবেন ভাবিনি।
রেড রোডের ইদের অনুষ্ঠান-মঞ্চ থেকে সোমবার বিজেপির নাম না-করে তাদের আমদানি করা ধর্ম তিনি মানেন না বলেছেন। এই সূত্রেই ‘নোংরা’ শব্দটি ব্যবহার করে আপনি হিন্দু ধর্মকেই বুঝিয়েছেন। যদিও আপনি যুক্তি দিতে পারেন নাম করে কিছু তো বলেননি। তবে দিদি, আপনার নাতনিকেও প্রশ্ন করে দেখুন সেও সঠিকটাই বুঝেছে। আপনার দল তৃণমূল কংগ্রেস স্বাভাবিক ভাবেই পুরো বিষয়টিকেই বিজেপির ‘বিকৃত অপপ্রচার’ বলে দাবি করছে। কিন্তু আপনার দলের ধর্মপ্রাণ মানুষেরা মনে মনে কষ্টাই পাচ্ছেন। এমনকী অনেক মুসলমানও বলেছেন, তাঁদের খুশি করতে অন্যের ধর্মকে কথা বলছেন? সনাতন হিন্দু ধর্ম? ইদের দিনে এটা কী ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্য। কেন বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা তৈরির লক্ষ্যে এমন ঘৃণা ছড়াচ্ছেন আপনি? ধর্মকে ‘অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার করলে তা ‘বুমেরাং’ হবে কিন্তু। এই যে মালদহের মোথাবাড়ি, মুর্শিদাবাদের সারগাছি উত্তপ্ত সে দায় তো রাজ্যের প্রধান হিসেবে আপনারই। সেই আগুনে আবার ঘি ঢালতে গেলেন কেন বলুন তো। ভোটের জন্য বিধানসভায় নিজেকে ব্রাহ্মণ বলে দাবি করে আবার ইদের মঞ্চ থেকে সেই ধর্মকেই আঘাত কেন দিদি? একটি সম্প্রদায়কে তুষ্ট করার জন্য অপর ধর্মকে আঘাত করা কি ঠিক দিদি?
হিন্দুধর্মকে ‘আক্রমণ করে মমতা আনন্দ পান’ বলে সরব হয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি ড. সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সনাতন ধর্মই কি ‘নোংরা ধর্ম’? তিনি হিন্দুদের বিদ্রূপ ও তাঁদের ধর্মকে অপমান করার দুঃসাহস দেখাচ্ছেন। হিন্দুদের ‘টার্গেট’ করতে তিনি আবার খোলা ছাড় দিচ্ছেন।’
মালদহের মোথাবাড়িতে অশান্তির জন্য তৃণমূলের বিরুদ্ধে ফের ‘উসকানি’র অভিযোগ তুলেছেন সুকান্তবাবু। সেই সঙ্গে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে ‘জয় শ্রীরাম’ বলে গেরুয়া ফেট্টি পরে রামনবমীর মিছিলে হাঁটার আহ্বানও জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি! বুঝতে পারছেন দিদি, কেমন ভাবে উত্তপ্ত হচ্ছে রাজনৈতিক আবহ। বড়ো কিছু হলে তার দায় কিন্তু আপনাকেই নিতে হবে। ইদ রাজনীতি চরমে, হিন্দুত্বকে ‘নোংরা’ বললেন দিদি
ইসলামেষু দিদি,
ইদের মঞ্চ থেকে ভোটের প্রচার আপনি অনেক করেছেন। গত বছর সরাসরি ভোেট চেয়েছিলেন। পেয়েওছিলেন। আর এবার সেই ইদের জমায়েতের মঞ্চ থেকেই দিদি আপনি এটা কী বললেন? যা শুনে আমি ‘ইসলামেষু’ বলে সম্বোধন করে ফেললাম। ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ‘ব্যবহার’ করছেন অনেক কিন্তু হিন্দুধর্মকে নোংরা (গন্ধা) বলে দেবেন ভাবিনি।
রেড রোডের ইদের অনুষ্ঠান-মঞ্চ থেকে সোমবার বিজেপির নাম না-করে তাদের আমদানি করা ধর্ম তিনি মানেন না বলেছেন। এই সূত্রেই ‘নোংরা’ শব্দটি ব্যবহার করে আপনি হিন্দু ধর্মকেই বুঝিয়েছেন। যদিও আপনি যুক্তি দিতে পারেন নাম করে কিছু তো বলেননি। তবে দিদি, আপনার নাতনিকেও প্রশ্ন করে দেখুন সেও সঠিকটাই বুঝেছে। আপনার দল তৃণমূল কংগ্রেস স্বাভাবিক ভাবেই পুরো বিষয়টিকেই বিজেপির ‘বিকৃত অপপ্রচার’ বলে দাবি করছে। কিন্তু আপনার দলের ধর্মপ্রাণ মানুষেরা মনে মনে কষ্টাই পাচ্ছেন। এমনকী অনেক মুসলমানও বলেছেন, তাঁদের খুশি করতে অন্যের ধর্মকে কথা বলছেন? সনাতন হিন্দু ধর্ম? ইদের দিনে এটা কী ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্য। কেন বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা তৈরির লক্ষ্যে এমন ঘৃণা ছড়াচ্ছেন আপনি? ধর্মকে ‘অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার করলে তা ‘বুমেরাং’ হবে কিন্তু। এই যে মালদহের মোথাবাড়ি, মুর্শিদাবাদের সারগাছি উত্তপ্ত সে দায় তো রাজ্যের প্রধান হিসেবে আপনারই। সেই আগুনে আবার ঘি ঢালতে গেলেন কেন বলুন তো। ভোটের জন্য বিধানসভায় নিজেকে ব্রাহ্মণ বলে দাবি করে আবার ইদের মঞ্চ থেকে সেই ধর্মকেই আঘাত কেন দিদি? একটি সম্প্রদায়কে তুষ্ট করার জন্য অপর ধর্মকে আঘাত করা কি ঠিক দিদি?
হিন্দুধর্মকে ‘আক্রমণ করে মমতা আনন্দ পান’ বলে সরব হয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি ড. সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সনাতন ধর্মই কি ‘নোংরা ধর্ম’? তিনি হিন্দুদের বিদ্রূপ ও তাঁদের ধর্মকে অপমান করার দুঃসাহস দেখাচ্ছেন। হিন্দুদের ‘টার্গেট’ করতে তিনি আবার খোলা ছাড় দিচ্ছেন।’
মালদহের মোথাবাড়িতে অশান্তির জন্য তৃণমূলের বিরুদ্ধে ফের ‘উসকানি’র অভিযোগ তুলেছেন সুকান্তবাবু। সেই সঙ্গে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে ‘জয় শ্রীরাম’ বলে গেরুয়া ফেট্টি পরে রামনবমীর মিছিলে হাঁটার আহ্বানও জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি! বুঝতে পারছেন দিদি, কেমন ভাবে উত্তপ্ত হচ্ছে রাজনৈতিক আবহ। বড়ো কিছু হলে তার দায় কিন্তু আপনাকেই নিতে হবে।
ইসলামেষু দিদি,
ইদের মঞ্চ থেকে ভোটের প্রচার আপনি অনেক করেছেন। গত বছর সরাসরি ভোেট চেয়েছিলেন। পেয়েওছিলেন। আর এবার সেই ইদের জমায়েতের মঞ্চ থেকেই দিদি আপনি এটা কী বললেন? যা শুনে আমি ‘ইসলামেষু’ বলে সম্বোধন করে ফেললাম। ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ‘ব্যবহার’ করছেন অনেক কিন্তু হিন্দুধর্মকে নোংরা (গন্ধা) বলে দেবেন ভাবিনি।
রেড রোডের ইদের অনুষ্ঠান-মঞ্চ থেকে সোমবার বিজেপির নাম না-করে তাদের আমদানি করা ধর্ম তিনি মানেন না বলেছেন। এই সূত্রেই ‘নোংরা’ শব্দটি ব্যবহার করে আপনি হিন্দু ধর্মকেই বুঝিয়েছেন। যদিও আপনি যুক্তি দিতে পারেন নাম করে কিছু তো বলেননি। তবে দিদি, আপনার নাতনিকেও প্রশ্ন করে দেখুন সেও সঠিকটাই বুঝেছে। আপনার দল তৃণমূল কংগ্রেস স্বাভাবিক ভাবেই পুরো বিষয়টিকেই বিজেপির ‘বিকৃত অপপ্রচার’ বলে দাবি করছে। কিন্তু আপনার দলের ধর্মপ্রাণ মানুষেরা মনে মনে কষ্টাই পাচ্ছেন। এমনকী অনেক মুসলমানও বলেছেন, তাঁদের খুশি করতে অন্যের ধর্মকে কথা বলছেন? সনাতন হিন্দু ধর্ম? ইদের দিনে এটা কী ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্য। কেন বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা তৈরির লক্ষ্যে এমন ঘৃণা ছড়াচ্ছেন আপনি? ধর্মকে ‘অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার করলে তা ‘বুমেরাং’ হবে কিন্তু। এই যে মালদহের মোথাবাড়ি, মুর্শিদাবাদের সারগাছি উত্তপ্ত সে দায় তো রাজ্যের প্রধান হিসেবে আপনারই। সেই আগুনে আবার ঘি ঢালতে গেলেন কেন বলুন তো। ভোটের জন্য বিধানসভায় নিজেকে ব্রাহ্মণ বলে দাবি করে আবার ইদের মঞ্চ থেকে সেই ধর্মকেই আঘাত কেন দিদি? একটি সম্প্রদায়কে তুষ্ট করার জন্য অপর ধর্মকে আঘাত করা কি ঠিক দিদি?
হিন্দুধর্মকে ‘আক্রমণ করে মমতা আনন্দ পান’ বলে সরব হয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি ড. সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সনাতন ধর্মই কি ‘নোংরা ধর্ম’? তিনি হিন্দুদের বিদ্রূপ ও তাঁদের ধর্মকে অপমান করার দুঃসাহস দেখাচ্ছেন। হিন্দুদের ‘টার্গেট’ করতে তিনি আবার খোলা ছাড় দিচ্ছেন।’
মালদহের মোথাবাড়িতে অশান্তির জন্য তৃণমূলের বিরুদ্ধে ফের ‘উসকানি’র অভিযোগ তুলেছেন সুকান্তবাবু। সেই সঙ্গে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে ‘জয় শ্রীরাম’ বলে গেরুয়া ফেট্টি পরে রামনবমীর মিছিলে হাঁটার আহ্বানও জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি! বুঝতে পারছেন দিদি, কেমন ভাবে উত্তপ্ত হচ্ছে রাজনৈতিক আবহ। বড়ো কিছু হলে তার দায় কিন্তু আপনাকেই নিতে হবে। ইদ রাজনীতি চরমে, হিন্দুত্বকে ‘নোংরা’ বললেন দিদি
ইসলামেষু দিদি,
ইদের মঞ্চ থেকে ভোটের প্রচার আপনি অনেক করেছেন। গত বছর সরাসরি ভোেট চেয়েছিলেন। পেয়েওছিলেন। আর এবার সেই ইদের জমায়েতের মঞ্চ থেকেই দিদি আপনি এটা কী বললেন? যা শুনে আমি ‘ইসলামেষু’ বলে সম্বোধন করে ফেললাম। ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ‘ব্যবহার’ করছেন অনেক কিন্তু হিন্দুধর্মকে নোংরা (গন্ধা) বলে দেবেন ভাবিনি।
রেড রোডের ইদের অনুষ্ঠান-মঞ্চ থেকে সোমবার বিজেপির নাম না-করে তাদের আমদানি করা ধর্ম তিনি মানেন না বলেছেন। এই সূত্রেই ‘নোংরা’ শব্দটি ব্যবহার করে আপনি হিন্দু ধর্মকেই বুঝিয়েছেন। যদিও আপনি যুক্তি দিতে পারেন নাম করে কিছু তো বলেননি। তবে দিদি, আপনার নাতনিকেও প্রশ্ন করে দেখুন সেও সঠিকটাই বুঝেছে। আপনার দল তৃণমূল কংগ্রেস স্বাভাবিক ভাবেই পুরো বিষয়টিকেই বিজেপির ‘বিকৃত অপপ্রচার’ বলে দাবি করছে। কিন্তু আপনার দলের ধর্মপ্রাণ মানুষেরা মনে মনে কষ্টাই পাচ্ছেন। এমনকী অনেক মুসলমানও বলেছেন, তাঁদের খুশি করতে অন্যের ধর্মকে কথা বলছেন? সনাতন হিন্দু ধর্ম? ইদের দিনে এটা কী ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্য। কেন বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা তৈরির লক্ষ্যে এমন ঘৃণা ছড়াচ্ছেন আপনি? ধর্মকে ‘অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার করলে তা ‘বুমেরাং’ হবে কিন্তু। এই যে মালদহের মোথাবাড়ি, মুর্শিদাবাদের সারগাছি উত্তপ্ত সে দায় তো রাজ্যের প্রধান হিসেবে আপনারই। সেই আগুনে আবার ঘি ঢালতে গেলেন কেন বলুন তো। ভোটের জন্য বিধানসভায় নিজেকে ব্রাহ্মণ বলে দাবি করে আবার ইদের মঞ্চ থেকে সেই ধর্মকেই আঘাত কেন দিদি? একটি সম্প্রদায়কে তুষ্ট করার জন্য অপর ধর্মকে আঘাত করা কি ঠিক দিদি?
হিন্দুধর্মকে ‘আক্রমণ করে মমতা আনন্দ পান’ বলে সরব হয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি ড. সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সনাতন ধর্মই কি ‘নোংরা ধর্ম’? তিনি হিন্দুদের বিদ্রূপ ও তাঁদের ধর্মকে অপমান করার দুঃসাহস দেখাচ্ছেন। হিন্দুদের ‘টার্গেট’ করতে তিনি আবার খোলা ছাড় দিচ্ছেন।’
মালদহের মোথাবাড়িতে অশান্তির জন্য তৃণমূলের বিরুদ্ধে ফের ‘উসকানি’র অভিযোগ তুলেছেন সুকান্তবাবু। সেই সঙ্গে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে ‘জয় শ্রীরাম’ বলে গেরুয়া ফেট্টি পরে রামনবমীর মিছিলে হাঁটার আহ্বানও জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি! বুঝতে পারছেন দিদি, কেমন ভাবে উত্তপ্ত হচ্ছে রাজনৈতিক আবহ। বড়ো কিছু হলে তার দায় কিন্তু আপনাকেই নিতে হবে।