• About
  • Contact Us
Sunday, October 19, 2025
Swastika
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
No Result
View All Result
Morning News
No Result
View All Result
Home অতিথি কলম

08th September অতিথি কলম

in অতিথি কলম
08th September অতিথি কলম

Issue 78-04-08-09-2025

রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ জনমানসে প্রবাহিত এক শক্তিপুঞ্জ
রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের শতবর্ষব্যাপী তপস্যার ফলে বীর ভারতের নির্মাণ হয়েছে। পরবর্তী কাজ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিক রূপে চলতে থাকবে।


তরুণ বিজয়
কোনো বীরব্রতী সংগঠনকে তুলাযন্ত্রে মাপা হলে তার সঠিক মূল্যায়ন কি করা যায়? আদি শঙ্করাচার্যের পর যদি কোনো ব্যক্তি সমগ্র ভারতকে সংস্কৃতি ও রাষ্ট্রীয়তার মাধ্যমে একসূত্রে গাঁথার চেষ্টা করে থাকেন তিনি হলেন ডাঃ কেশব বলিরাম হেডগেওয়ার। ছিন্নভিন্ন, নিজেদের মধ্যে কলহ, জাতি ও ভাষা নিয়ে মতবিরোধ, ব্রিটিশের পরাধীন এবং ইসলামি জিহাদিদের আক্রমণকে নীরবে স্বীকার করা হিন্দু সমাজ অপেক্ষা করছিল কবে ছত্রপতি শিবাজী এসে তাদের রক্ষা করবে। সেই সময় ডাঃ হেডগেওয়ার জনসংগঠনকে শিবাজীর খঙ্গরূপে সমাজের সামনে উপস্থান করেছিলেন।
নাগপুরে ডাঃ হেডগেওয়ারের যে বাড়িতে সঙ্ঘের স্থাপনা হয়েছিল তা সমস্ত দেশভক্তের দর্শন করা উচিত, যেমন আমরা তীর্থস্থান হিসেবে কেদার বদ্রী দর্শন করতে যাই। এটা সেই স্থান যেখানে ভারতভাগ্যবিধাতা রূপে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ স্থাপনা হয়েছিল এবং সেই মহাত্মার হাত দিয়ে যিনি ‘স্ব’-এর ভাবনাকে বিরাট সমাজে বিলীন করতে গিয়ে একই দিনে নিজের পিতা-মাতাকে প্লেগ রোগের কারণে মৃত্যুমুখে পতিত হতে দেখেছেন। কিন্তু এই হৃদয়বিদারক ঘটনা নীরবে সহ্য করে কখনো হিন্দু সংগঠনের কাজ সঙ্ঘকাজকে দুর্বল হতে দেননি।
পরম পূজ্য সরসঙ্ঘচালক শ্রীমোহনরাও ভাগবত এক ভিডিয়ো সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছিলেন, “ডাক্তারজী প্রতিদিন সন্ধ্যাপর্যন্ত স্বয়ংসেবকদের সঙ্গে গৃহসম্পর্ক করতে পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে যেতেন। তারফলে এতই ক্লান্ত হয়ে পড়তেন যে সন্ধ্যার পর তাঁর চলাফেরা করা কঠিন হয়ে পড়ত। কিন্তু তাঁর ঘরের দরজা কারোর জন্য কখনও বন্ধ থাকতো না।
অনেকবার এমনও হয়েছে তিনি কাজকর্ম সেরে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়েছেন। অত্যন্ত পরিশ্রমের জন্য হয়তো গভীর নিদ্রামগ্ন, কিন্তু সেই অবস্থায় যদি কেউ দরজায় কড়া নাড়ে, চলার ক্ষমতা না থাকা সত্ত্বেও অতিকষ্টে বিছানা থেকে উঠে দরজা পর্যন্ত গিয়ে আগন্তুকের সঙ্গে কথা বলতেন।” এত দেরিতে এসেছো, এটা কি দেখা করার সময়? কাল এসো, এরকম কথা কখনও কাউকে বলেননি। এরকম বলা ব্যক্তিদের সঙ্ঘকাজের মূল্যায়ন করা সম্ভব নয়। প্রকৃত মূল্যায়ন করতে আগামী আরও একশো বছর লাগবে। আজ সঙ্ঘ জনমানসে এক প্রবাহিত শক্তিপুঞ্জ। সঙ্ঘ হলো ভারতের সমস্ত সংঘর্ষ, বেদনা, মনের ব্যথা ও রাষ্ট্রের বিজয়গাথার স্বর। হিন্দু শক্তির দ্বারা সবই সম্ভব এইরূপ আত্মবিশ্বাসের আর এক নাম হলো সঙ্ঘ। ভারতের উদ্দাম সাংগঠনিক অভীপ্সাহর নাম সঙ্ঘ। হিন্দু জনমানসে উৎপন্ন শক্তির সঞ্চিত সামুহিক স্বরূপের শিলালিপি হলো সঙ্ঘ। এটি ভারতের সেই রাষ্ট্রীয়তার অবতার, যাকে শ্রীঅরবিন্দ সনাতন ধর্মরূপে অভিহিত করেছেন।
সঙ্ঘকে কোনপ্রকার কাজের মধ্যে ফেলা যায়? সেবা, সমর্পণ থেকে সমরসতা ও শিক্ষা, রাজনীতি থেকে কৃষি ও গ্রামস্বরাজ, ধর্মজাগরণ থেকে ছাত্র আন্দোলন-সহ লোকতান্ত্রিক মূল্যবোধকে রক্ষা করা, সীমান্ত প্রহরী থেকে জনজাতি সংগঠন-সহ বিকাশ, ভাষা সাহিত্যে ভারতীয়ত্বকে সংরক্ষণ থেকে বীরভাবে ওতপ্রোত সংগীত রচনা-সহ দিশাদর্শন পর্যন্ত সমস্ত ক্ষেত্রে সঙ্ঘ বিচরণ করছে। রাষ্ট্রীয় জনজীবনে যেকোনো অংশের দিকে তাকালে দেখা যাবে সর্বক্ষেত্রে নিস্বার্থ, শান্ত ও মৌনভাবে স্বয়ংসেবকরা কর্মরত। এটাই সঙ্ঘ।
হিন্দু সমর্থ্যের শাশ্বত প্রতীক: মহারাজা রণজিৎ সিংহ ইংরেজদের পরাজিত করে আফগানিস্তান পর্যন্ত পতাকা উড্ডীন করে কাশ্মীর থেকে লাদাখ পর্যন্ত সাম্রাজ্য বিস্তার করেছিলেন। শিখদের ও চতুর্বেদকে রক্ষা করেছিলেন। এরকমই চোল, চের ও কৃষ্ণদেব রায় বিজয়ী যুদ্ধযাত্রার কারণে অমর হয়ে আছেন। বিশিষ্ট স্থাপত্য, কলা ও ধর্মভক্তি তাঁর পরিচয় বহন করে। শিবাজীকে সবাই কীসের জন্য চেনে? দারিদ্র্য দূর করার জন্য? দুর্গ ও অর্থব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য অথবা শত্রুকে বিনাশ করে ধর্মের রক্ষার দ্বারা হিন্দবী স্বরাজ স্থাপনার জন্য? কানপুর নিবাসী মহারাষ্ট্রের মহাকবি ভূষণ তাঁর একটি কবিতার মধ্য দিয়ে শিবাজীর রাজ্য কেমন ছিল তার বর্ণনা করেছেন। শিবাজীর দুর্গ, সড়কব্যবস্থা, বৃক্ষরোপণ, নৌসেনা সম্বন্ধে যত বই লেখা হোক না কেন ওই বর্ণনার কাছে অন্যসব ম্লান হয়ে যাবে।
মনের বিজয়ই রাষ্ট্রের বিজয়: আমেরিকা সম্পন্ন দেশ শুধু ভৌতিক সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য ও নিত্যনতুন বিজ্ঞান গবেষণার জন্য হয়নি। আমেরিকার জন্মদাতারা দেশবাসীকে আমেরিকান করার বিশেষ গৌরব ও স্বাভিমান সৃষ্টি করেছেন। ব্রিটিশ কুশাসন থেকে মুক্ত হওয়ার পর প্রত্যেক ক্ষেত্রে তারা আমেরিকান হয়েছেন। ব্রিটিশ পদ্ধতির সবকিছু বদল ঘটিয়েছেন। বিদ্যুতের সুইচ নীচে থেকে উপর করেছেন, গাড়ি ডান দিক থেকে চালানোর পরিবর্তে বাম দিশায় চালাতে শুরু করেছেন (Left hand drive), ভাষার মধ্যেও ব্রিটিশের ইংরেজি বাদ দিয়ে আমেরিকান ইংরেজি চালু করেছেন। বর্তমানে সারাবিশ্ব ব্রিটিশ ইংরেজি ও আমেরিকান ইংরেজি আলদাভাবে চিনতে পারে। অনেক বাধা অতিক্রম করে ফুট, পাউন্ড ইত্যাদি হতে আমেরিকার পরিমাপ পদ্ধতিও আলাদা করেছেন। আমেরিকার অধিবাসী হিসেবে তারা সর্বক্ষেত্রে মহান হওয়ার শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে লিংকন, থমাস জেফরসন, লুথার কিং-এর মতো রাষ্ট্রনায়করা জাতির মধ্যে প্রেরণা সঞ্চার করেছেন, যার দ্বারা পরবর্তী কাজ স্বাভাবিক ভাবে আগে বেড়েছে।
মন শক্ত হলে শরীর সক্ষম থাকে আর মন দুর্বল হলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সোভিয়েত ইউনিয়ন একসময় শারীরিকভাবে সবল থাকলেও মনের কারণে পিছিয়ে ছিল। অন্যদিকে পুতিনের রাশিয়া শারীরিকভাবে দুর্বল হয়েও মনোবল ও বীরত্বের কারণে বিশ্বে সুপার পাওয়ার হয়ে উঠেছে। ইজরায়েল নিজের দেশকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য ২০০০ বছর অপেক্ষা করেছে, কিন্তু মানসিকভাবে দুর্বল হয়নি। তারা প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, মারণাস্ত্র নির্মণের মতো অতুলনীয় ক্ষমতা পরে অর্জন করেছে। প্রথমে তাদের মনীষীদের মধ্যে অগ্রণী বেন গুবিয়ন ২০০০ বছর পরে অপ্রচলিত হিব্রুকে রাষ্ট্রভাষার সম্মান দিয়েছেন এবং দেশের সমস্ত কাজে হিব্রু ভাষাকে অনিবার্য করেছেন। ইহুদি বিশ্বাসকে রক্ষা করার সংকল্প করেছে। রাষ্ট্রপ্রেম ও বীরত্ব জাগ্রত করে চতুর্দিকে শত্রুদ্বারা বেষ্টিত হয়েও মজবুত মনের জন্য বিশ্বে অপরাজেয় থাকতে পেরেছে।
জ্বলন্ত দেশপ্রেম ও মূল ভূখণ্ডের প্রতি অগাধ নিষ্ঠাই হলো রাষ্ট্ররূপী দেবতার প্রাণ; ভৌতিক প্রগতি নয়। সঙ্ঘই ইসলামি আক্রমণকারী ও ইংরেজদের বিরুদ্ধে ভারতবাসীর মন প্রস্তুত করেছে। সঙ্ঘের যে স্বয়ংসেবককে দেশের মানুষ প্রধানমন্ত্রী রূপে নির্বাচন করেছে, সেই স্বয়ংসেবক নতুন সংসদভবন নির্মাণ করেছেন যেখানে ভারতের পরিশ্রম, অর্থ, প্রযুক্তিগত কৌশল ও নিজস্বতার ছাপ রয়েছে। যারা বলেছিল ‘অনুচ্ছেদ ৩৭০ ধারা হটালে রক্তগঙ্গা বইবে’- তাদের সামনেই ধারা ৩৭০ বিলুপ্ত হয়েছে। তিনতালাকের মতো আইন বাতিল করে মুসলমান মহিলাদের জীবনে তিনি স্বাধীনতার স্বাদ এনে দিয়েছেন এবং ভারতের হৃতগীরব ফিরিয়ে এনে জনজাগরণ অনুষ্ঠান শুরু করে দিয়েছেন।
অষ্টম আশ্চর্য: আজ যখন আমরা দেখছি হিন্দুসমাজে ধর্ম ও রাষ্ট্র মিলেমিশে চলছে তা সবার চোখে অষ্টম আশ্চর্য লাগছে। হিন্দুদের এক বড়ো অংশ বা হিন্দুনামধারী সেকুলার লোকেরা হিন্দু মন্দিরের বিরুদ্ধে যা কিছু বলতে পারে তাতে আশ্চর্যের কিছু নেই। গজনভি থেকে পর্তুগিজ সবারই দেশ ও ধর্মবিরোধী স্বার্থভাব ছিল যাকে গত শতাব্দীতে লাল-বাল-পাল, স্বামী বিবেকানন্দ, ঋষি অরবিন্দ, স্বামী দয়ানন্দ, বীর সাভারকর প্রমুখ কিছুটা পরিবর্তন করেছেন এবং ডাঃ হেডগেওয়ার তার মধ্যে একটা সৈনিক অনুশাসন দিয়ে অভূতপূর্ব কাজ করেছেন। তা না হলে অযোধ্যায় রামমন্দিরের স্থানে হিন্দু সেকুলারদের শৌচালয় বানাতে দেখা যেত। এটাই হলো ভারতের সুপ্ত বিজীগিযু প্রবৃত্তি। দুঃসময়কে পরাস্ত করে সামূহিক সাংগঠনিক শক্তির ঐতিহাসিক প্রকটীকরণ, যা আদি শঙ্করাচার্যের পর বা রাজনৈতিক ক্ষেত্রে রাজা চোল, কৃষ্ণদেব রায়, আরও আগে বিক্রমাদিত্য, সম্রাট অশোকের পর দেখা সম্ভব হয়নি। সেকুলার যুগে হিন্দুদের পরিচয় ছিল দুর্বল, আত্মবিস্মৃত ও আপোশকামিতা। এই মনোভাব থেকে বেরিয়ে নবীন সাহসী হিন্দুদের দেখে ভারত- শত্রুদের বেদনা জাগ্রত হয়েছে। একথা স্মরণীয় যে, রাবণ যুগের সমাপ্তি ঘটিয়েছেন শ্রীরাম, কিন্তু রাবণের প্রতি কখনও অপমানজনক শব্দ ব্যবহার করেননি। তিনি রাবণের সসম্মান অন্তিম সংস্কার করিয়েছেন এবং তাঁরই ভাই বিভীষণকে লঙ্কার রাজপদে অভিষিক্ত করেছেন।
আজ সেরকম মর্যাদা পুনরুজ্জীবিত হতে দেখা যাচ্ছে। সমগ্র বিশ্বে ভারতের প্রাচীন গৌরবময় অতীতের প্রতি নতুনভাবে চেতনা জাগ্রত হচ্ছে। অগণিত গ্রন্থ, ভারতের জ্ঞান, মহাপুরুষদের জীবনী, প্রাচীন নগরী, নদনদী, তীর্থস্থান, পর্যটনকেন্দ্র, অরুণাচল, মণিপুর, মেঘালয়স্থিত বিভিন্ন জনসম্পদায়ের মধ্যে রামকথা পুনঃস্মরণ ইত্যাদি সম্বন্ধীয় অসংখ্য পুস্তক প্রকাশিত হচ্ছে। সারা বিশ্ব বর্তমানে আর্থিক ও সেনাশক্তিসম্পন্ন নতুন ভারতকে আলাদা চোখে সসম্মানে দেখতে শুরু করেছে।
পরিবর্তন আকস্মিক নয়: এইসব হঠাৎ করে যাদুমন্ত্রে হয়নি। এই জাগরণ পর্ব সেইসব অনামি, অচেনা বীর, মহাপুরুষ, ধর্মগুরু যেমন ত্যাগরাজ, চৈতন্য মহাপ্রভু, রামানন্দাচার্য, আদি শঙ্কর, গুরু গোবিন্দ সিংহ, তেগবাহাদুর, বান্দা বৈরাগী প্রমুখর সঞ্চিত তপস্যা, বলিদান ও সাধনার ফল। সঙ্ঘের প্রাতঃস্মরণ ছাড়া কেউ কোনোদিন তিরুভল্লুবর বা লাচিত বরফুকনের নাম শোনেনি। উত্তরপ্রদেশের পরাক্রমী রাজা সুহেলদেবের জীবনী নিয়ে প্রবচন শোনা যায়নি। এই প্রথমবার তামিল তিরুক্কল, বরফুকনের মহান কার্য নিয়ে সারা দেশে চর্চা হচ্ছে। অহল্যাবাঈ হোলকরের নাম আজ তাওয়াং থেকে পোর্টব্লেয়ার ও লে’ পর্যন্ত সবারই মুখে মুখে। কাশীর গৌরব পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়েছে এবং চারশো বছর বাদে রাষ্ট্রীয় স্মৃতি ও বীরত্ব জাগরণের সবচেয়ে মহান অনুষ্ঠান অযোধ্যায় শ্রীরামমন্দিরের প্রাণপ্রতিষ্ঠা অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন হয়েছে।
শ্রীঅরবিন্দের কথায় ভারতের রাষ্ট্রীয়তা হলো সনাতন ধর্ম। আমরা ভবানী ভারতমাতার উপাসক, যিনি নিজে জগন্মাতার স্বরূপ। সঙ্ঘচিন্তন আধারিত প্রশাসনে সনাতন মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্য প্রশাসনিক কার্য দেখা যাচ্ছে যা কিছুদিন আগেও অসম্ভব মনে হতো। ধর্মের প্রতি অনুরাগ স্বীকার্য ছিল না। এইরূপ প্রচলিত ধারাকে অতিক্রম করা ভারতীয়ত্ব জাগরণের জন্য আবশ্যক। বর্তমান সময়ে বিশ্ব পরিদৃশ্যে প্রথমবার দেখা গেল দেশের সর্বোচ্চ নেতা ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসের মতো আন্তর্জাতিক কেন্দ্রে আয়োজিত নৈশভোজে নবরাত্রি পালনেও অংশ নিয়েছেন। যদিও এই আমেরিকাতেই গত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকের অন্য ছবি দেখা যেত। পদে আসীন ভারতীয় নেতার জন্য রাজকীয় ভোজে নিজ পছন্দের গোমাংস ও স্কচের ব্যবস্থা করা হতো।
সমর্থ ভারত, সক্ষম ভারত: বর্তমান ভারত সমর্থ ভারত। এই ভারত সব পারে। এই বিশ্বাস সর্বসাধারণ জনমানসে অসামান্য গুণ ও শক্তি নির্মাণ করতে পারে। তাইতো আমরা দেখতে পাই চন্দ্রযানের সফল অভিযানের পর স্বপ্রেরণায় মহিলা বৈজ্ঞানিকরা পরম্পরাগত পোশাকে তিরুপতি বালাজী মন্দিরে দর্শন করতে যান। একইভাবে ব্রহ্মোস ও ভারতের অতুলনীয় রক্ষাকবচের সূত্রধার বরিষ্ঠ রক্ষা বৈজ্ঞানিক তাঁর দৈনন্দিন জীবনে ধর্মচর্চা করতে সঙ্কোচ করেননি। আজকাল বিভিন্ন মন্দির ও তীর্থস্থানে যুবক-যুবতীদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। এসব কিছুই গভীর অভ্যন্তরীণ আলোড়নের সংকেতবাহী, সময় বদলের সংকেত, নতুন ভারত উদয়ের সম্ভাবনা। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের শতবর্ষব্যাপী তপস্যার ফলে বীর ভারতের নির্মাণ হয়েছে। পরবর্তী কাজ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিক রূপে চলতে থাকবে।

READ ALSO

29th September অতিথি কলম

29th September অতিথি কলম

October 7, 2025
01st September অতিথি কলম

01st September অতিথি কলম

September 1, 2025
ShareTweetShare

Related Posts

29th September অতিথি কলম
অতিথি কলম

29th September অতিথি কলম

October 7, 2025
01st September অতিথি কলম
অতিথি কলম

01st September অতিথি কলম

September 1, 2025
25th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

25th August অতিথি কলম

August 26, 2025
25th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

25th August অতিথি কলম

August 26, 2025
11th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

11th August অতিথি কলম

August 12, 2025
04th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

04th August অতিথি কলম

August 7, 2025

POPULAR NEWS

4th September 2023 Rajjopat

4th September 2023 Rajjopat

September 21, 2023
৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

October 2, 2023
কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

October 4, 2023
4th September Angana

4th September Angana

September 21, 2023
2nd October 2023 Parampara

2nd October 2023 Parampara

October 1, 2023

EDITOR'S PICK

21th July সম্পাদকীয়

21th July সম্পাদকীয়

July 22, 2025
07th July বিশেষ নিবন্ধ

07th July বিশেষ নিবন্ধ

July 11, 2025
01st September সুন্দর মৌলিকের চিঠি

01st September সুন্দর মৌলিকের চিঠি

September 1, 2025
23dr June সম্পাদকীয়

23dr June সম্পাদকীয়

June 23, 2025

About

Follow us

Categories

  • Uncategorized
  • অতিথি কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • পরম্পরা
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • রাজ্যপাট
  • সঙ্ঘবার্তা
  • সম্পাদকীয়
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি

Recent Posts

  • 29th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • 29th September পরম্পরা
  • 29th September পরম্পরা
  • 29th September পরম্পরা

© 2023 Swastika. All rights reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • ই -পত্রিকা

© 2023 Swastika. All rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist

Are you sure want to unlock this post?
Unlock left : 0
Are you sure want to cancel subscription?