• About
  • Contact Us
Saturday, December 20, 2025
Swastika
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
No Result
View All Result
Morning News
No Result
View All Result
Home পরম্পরা

23rd June পরম্পরা

in পরম্পরা
23rd June পরম্পরা

Issue 77-42-23-06-2025

মহাপ্রভু জগন্নাথের ছাপান্ন ভোগ
উজ্জ্বল কুমার মণ্ডল
জগন্নাথ আমাদের বড়ো প্রিয় দেবতা। তিনি শুধু দেবতা নন, স্বয়ং ঈশ্বর, হিরণ্যগর্ভ, দারুব্রহ্ম। তাঁর নামটি ঈশ্বর শব্দের সমার্থক। জগতের নাথ, তাই তিনি জগন্নাথ। শ্রীনামেই প্রভুর মহিমার সার্থক প্রকাশ। ‘Imperial Gazetier of India’-তে একবার লেখা হয়েছিল হিন্দুজাতির ওপর জগন্নাথের অক্ষয় প্রভাবের কারণ হলো, তিনি আসলে মানুষের দেবতা।’
কিন্তু রূপে তিনি মানুষের মতো নন, তিনি বা বলভদ্র ও সুভদ্রা কারও দেহসৌষ্ঠব মানুষের সঙ্গে তুলনীয় হতে পারে না; অন্যান্য দেব-দেবীর মতো এই তিন-ভাই-বোন দেখতে নন। প্রতিটি মূর্তি অসম্পূর্ণ। এছাড়া জগন্নাথের পাশে আছেন একটি বৃহৎ কাষ্ঠখণ্ড। কাপড়ে আচ্ছাদিত, শ্রীকৃষ্ণের সুদর্শন চক্ররূপেই তা পূজিত কিন্তু চক্রাকার নয় দণ্ডাকার। নররূপী নন কিন্তু নরধর্মী, নির্দিষ্ট সময় অন্তর কলেবর ত্যাগ করেন, কায়াকল্প যোগীর মতো পুরাতন ‘কায়া ত্যাগ করেন। তারপর স্নান পূর্ণিমায় কলসীর পর কলসীর জলে স্নান করে জ্বরে ভোগেন, দু’একদিন নয়, এক পক্ষকাল। তখনকার ভোগ-নৈবেদ্য আড়ম্বরবর্জিত সাধারণ, জ্বরে ভোগা রোগীর মতো। কিন্তু অন্যান্য সময় মহাপ্রভুর ভোগরাগ একজন পরমসুখী, অভিজাত ব্যক্তির মতো রাজসিক।
জগন্নাথের সঙ্গে ছাপ্পান্ন ভোেগ কথাটি জড়িয়ে আছে। সাধারণের ধারণা, প্রতিদিন তাঁকে বলরামকে, ভগিনী সুভদ্রাকে ছাপ্পান্ন রকম সুস্বাদু খাবার নৈবেদ্য হিসেবে নিবেদন করা হয়। কিন্তু ‘ছাপ্পান্ন’ বলতে ছাপ্পান্ন সংখ্যকই বোঝায় না। কারণ ভোগের তালিকা হিসেব করলে তা ছাপ্পান্নকে ছাপিয়ে যায়। ছাপ্পান্ন ভোগের তালিকা নিম্নরূপ :
১. জগন্নাথ বল্লভ, ২. কানিকা, ৩. ফেনা, ৪. নুনফেনী, ৫. ধনুশ্বরা, ৬. বড়-পুরী, ৭. সানপুরী, ৮. খরিকাসরা, ৯. বড়-নাড়ী, ১০. সান-নাড়ী, ১১. কাকরা, ১২. হংসকেলী, ১৩. চন্দ্রকান্তি, ১৪. পনশুয়া, ১৫. বড়া, ১৬. বড়ঝিলি, ১৭. সানঝিলি, ১৮. কাকাতুয়া-ঝিলি, ১৯. আরিবা, ২০. পাগ অরিষা, ২১. মরিচ-লাড্ডু, ২২. খিরিয়া, ২৩. মেন্টাশিঙ্গিয়া, ২৪. তিপুরী, ২৫. অরখফুল, ২৬. চাউলপুরী, ২৭. সরকুয়পী, ২৮. সরুচকুলি, ২৯. গজা, ৩০. খজা, ৩১. মগজনাড়ু, ৩২. ডালিম্ব (দন্তভাঙ্গা), ৩৩. নিমকি, ৩৪. সরভাজা, ৩৫. সরমণ্ডা, ৩৬. খোয়মণ্ডা, ৩৭. পারিজাতক, ৩৮. তামালু, ৩৯. মণ্ডুিয়, ৪০. বল্লভকোরা, ৪১. অমৃতরসাবলী, ৪২. বড় খিড়িষা, ৪৩. সুয়ারী, ৪৪. ছানা মান্ডুয়, ৪৫. চড়েই-নদা, ৪৬. কড়ম্বা, ৪৭. সর, ৪৮. সাতপুরী, ৪৯. নারিকেল লাড্ডু, ৫০. হংস বল্লভ, ৫১. ছানাপিঠা, ৫২. সেবটিছিলি, ৫৩. মাঠপুলী, ৫৪. সরপাপড়ি, ৫৫. খন্তমন্তা, ৫৬. নাড়িয়াখুদি, ৫৭. এন্তরী, ৫৮. পিঠাপুলি, ৫৯. শ্রীহস্তকোরা, ৬০. বুঁদিয়াখিরি, ৬১. মহাদেঈ, ৬২. সরকাকরা, ৬৩. গুড়খিরিয়া, ৬৪. মোহনভোগ, ৬৫. জেলামনি, ৬৬. খইকুর, ৬৭. কতালপুলি, ৬৮. লক্ষ্মীবিলস, ৬৯. নুন-ঘুরমা, ৭০. চুলিয়া-চুপড়া, ৭১. বলি-বামন, ৭২. ছানাচকটা, ৭৩. অটকালি, ৭৫. চিতউপিঠা, ৭৫. ছুঁতিপত্র, ৭৬. পোড়াপিঠা, ৭৭. শেউ, ৭৮. অতরছমন্ডা, ৭৯. কহঁঠাপিঠা, ৮০. সরপনা, ৮১. মাখন, ৮২. খলিরুটি, ৮৩. মালপোয়া, ৮৪. রাধাবল্লভী, ৮৫. ফেনামুণ্ডা।
ওড়িয়া ভজনে প্রচিলিত আছে— ‘ছাপ্পান্ন ব্যঞ্জন নানা জাতি, ভোগ লাগে দিবারাতি।’
বস্তুত এতসব ভোগ নিবেদনের একটা নির্দিষ্ট রীতি, আচার আছে যা মেনে জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রাকে সারাদিনে সাতবার উপাদেয় ভোেগসামগ্রী নিবেদন করা হয়। শাস্ত্রীয় নিয়মে দাঁতমাজা, সুবাসিত জলে স্নান, প্রসাধনের পর ভোগগ্রহণ শুরু হয়। দিনের প্রথম ভোগ- বালাভোগ বা বল্লভভোগ, সকাল ৮ টায় অর্পণ করা হয়। এতে থাকে মুড়কি যাকে বল্লভও বলা হয়। বঙ্গের মুড়কির মতো নয়। প্রথমে ঘিয়ে খই ভাজা হয়, অপরদিকে গুড়ের সঙ্গে নারকেল কুচি দিয়ে জ্বাল দেওয়া হয়, তার মধ্যে ঘিয়ে ভাজা মুড়কি খই দেওয়া হয়। নামানোর সময় দেওয়া হয় গোলমরিচ, লঙ্কা, বড়ো এলাচের গুঁড়ো ও কপূর। তৈরি হয় জগন্নাথ বল্লভ। এর সঙ্গে থাকে খই, সরপাপড়ি, মাখন, দধি, খোয়ামণ্ডা, বল্লভকোরা, খণ্ডমুণ্ডা, নড়িয়া-খুদি, ঘসাজল এবং সময়ের ফল। বল্লভকোরা এক ধরনের নাড়ু, বঙ্গের গুড়ের নাড়ুর মতো। নারকেল কুরে গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে জ্বাল দেওয়া হয়, তাপর ভিয়েন ঠিক হলে নামিয়ে ঘি, গোলমরিচ, লবঙ্গ, বড়ো এলাচের গুঁড়ো কপূর মিশিয়ে নাড়ু পাকানো হয়। একটি জায়ফলকে মাটির ভাঁড়ে ঘষে জলের সঙ্গে মেশানো হয়, এর সঙ্গে কপূর যোগ করা হয়, হয়ে গেল ঘষাজল জগন্নাথের পানীয়।
জলযোগের পর রাজভোগ যা সকাল ১০টায় নিবেদন করা হয়। ভোগের তালিকায় থাকে এন্ডুরী, খিচুড়ি (কর্মাবাই খিচুড়ি), আদাপা-চেলি, মাঠপুলি, হংসকেলি, হংসঝিলি, কাকুয়াঝিলি, চন্দ্রকান্তি, মিঠাকালিকা, শাক, আলুকদলি ভাজা, পিঠাপুলি, চাট-খিচুড়ি, মেন্তামুড়িয়া, বুন্দিয়াখিরি, মহাদেঈ প্রভৃতি আহার্য, কর্মাবাঈ খিচুড়ির সঙ্গে কর্মাবাঈ নামে এক ভক্তের আখ্যান জড়িয়ে আছে। তাই এহেন নাম। দশভাগ চালের সঙ্গে ছ’ ভাগ গোটা কাঁচামুগ, সেইসঙ্গে আদা, লবণ, হিং দিয়ে জ্বাল দিয়ে আধসেদ্ধ হলেই ঘি দিয়ে নামানো হয়। অন্যান্য সামগ্রীর সঙ্গে শাক অবশ্যই থাকা চাই। যতই রাজকীয় ভোগ দেওয়া হোক, প্রতিদিনের অন্নে সাধারণ শাকে মহাপ্রভুর বিশেষ প্রীতি। তবে, চাঁপানটে শাকেই প্রভুর সন্তোষ। কথিত, স্বয়ং লক্ষ্মীদেবী এই শাক রন্ধন করেন।
বেলা ১২টা নাগাদ দেওয়া হয় ছত্রভোগ। সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে এই ভোগের ব্যবস্থা হয়। তাছাড়া শ্রীক্ষেত্রে অবস্থিত বিভিন্ন মঠের ভোগ ও ছত্রভোগের অন্তর্ভুক্ত। এতে থাকে অন্ন, ডাল, মহুরা, বেসর, শাক তাম্বল, মধুরুচী, দহিকড়ি, শাকর, রাইতা, পিতা, কখারু সন্তোরা, গোটাবেগুন মরিচাপানি, গোটাকচু মরিচাপানি বলিবামন মুগ, খুদপিতা ফড়িশুকতা ইত্যাদি। অড়হর ডালে জিরা ভাজার গুঁড়ো, চিনি ও আদা মিশ্রিত করে সেদ্ধ করা হয়। মহুরা বলতে বোঝায় বেগুন, কচু, কাঁচকলা, দেশি আলু, খামআলু, লাল আলু, মিষ্টি কুমড়ো প্রভৃতি সবজির সঙ্গে জিরে, গোলমরিচ, দারুচিনি, তেজপাতা, বড়ো এলাচ, লবঙ্গ, ধনিয়া বেটে মিশিয়ে সেদ্ধ করা হয়। শেষে জিরে, মৌরি, সরষে, মেথির ফোড়ন ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
শাক অম্বল ব্যঞ্জনে শাক নেই; চালতা থেঁতো করে তার সঙ্গে চালবাটা, গুড়, সরষে বাটা, মৌরি বাটা এবং নারকেল কোরা দিয়ে সেদ্ধ করে শেষে সম্বরা ছড়িয়ে নামানো হয়। ভারি সুন্দর সব ব্যঞ্জনের নামও। যেমন মধুরুচী, আসলে পাকা তেঁতুলের মণ্ড করে গুড়, চালগুঁড়ো, নারকেলকোরা, মিষ্টি কুমড়ো লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে শেষে সম্বরা দেওয়া হয়।
এরপর দ্বিপ্রহরে ভোগ বা মধ্যাহ্ন ভোেগ। বেলা ২টার সময় দেওয়া হয়। অনেক ভোজ্যসামগ্রী পরিবেশিত হয়। যেমন- বিরিবরা, ধউলা, মনোহর, সরপনা, সুবাসপখাল, আরিষা, পাগ-তারিষা, নুবিখুরমা, বড়িখিরিষা, মরিচপানি, বড়নাড়ি, সরা-কাররা, ফেনি, গজা, খজা, তিপুরী, সেবতীঝিলি, বড়পিঠা, তাটপিঠা, মরিচনাড়ু, মাটপুলি, ভজা, শাকরা, ছেনাপিঠা, ওরিয়া, গুড়খিরিকা, কাকরা, সরপুলি, ঝড়াইনদী জগন্নাথবল্লভ, মগজনাড়ু, লক্ষ্মীবিলাস, ঘৃতান্ন, পীতান্ন, পঞ্চামৃতখিরি। ভারি সুন্দর সুন্দর নামের এই সব ভোজ্যের মধ্যে সুবাস-পখাল আসলে সুবাসিত অন্ন। অন্ন সেদ্ধ হলে ফেন বাদ দিয়ে প্রথমে গরম অন্ন ঠাণ্ডাজলে ধুয়ে নেওয়া হয়, তাপর দু’ ঘণ্টা ধরে গোলাপ, মল্লিকা, বেল, যুঁই এসব সুগন্ধি ফুল মিশ্রিত জলে রাখা হয়। এর সঙ্গে থাকে মরিচপানি ব্যঞ্জন, যা ঘি ও অন্যান্য মশলা দ্বারা প্রস্তুত কাঁচকলা, বেগুন, পটোলের সবজি।
আরিষা ও পাগ আরিষা- উভয় ক্ষেত্রেই প্রয়োজন হয় কাঁচা কাঁচা চালের গুঁড়ো, গুড়, ঘি। অনেকটা মালপোয়ার মতো আকার ও স্বাদ। সরপুলি তৈরি করার পদ্ধতি হলো, বিউলি ডাল বেটে তার সঙ্গে লবণ, হিং, জিরের গুঁড়ো, আদাছেঁচা, গোটা গোলমরিচ, নারকেল কুচি, দুধের সর মিশিয়ে কলার পাতার উপর খুরির মতো প্রস্তুত করে ঘিয়ে ভেজে খণ্ডগুঁড়ো ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
বিকাল চারটায় মহাপ্রভুর বিশ্রামের পর জিলিপি ভোেগ। সন্ধ্যা সাতটায় সন্ধ্যাধূপ বা সন্ধ্যা ভোেগ। সন্ধ্যাকালীন এই ভোগে নিবেদিত হয় কলাই ডালের জেলামনি, মাঠপুলি, কলাইডালের কঅঁলপুলি, সুয়ারী, খাণ্ডুয়, দুধ ও ছানার রসাবলী টাকুয়া, দধিখাল, পারিজাতক, অমালু, শাকর, মরিচনাড়ু, খইচুর, হংসবল্লভ, আটার মালপুয়া, আটা ও কলাইডালের চড়াইনদাস, চুলিয়া পাখালা, চুপুরা পখালা, বাখালা।
রাত এগারোটায় রাত্রিভোগ বা শৃঙ্গার ভোেগ। শেষে শয়নের সময় সুবাষিত জল, ডাব, তাম্বুল অপণ করা হয়। শয়নের পূর্বে কবি জয়দেবের গীত গোবিন্দের, সঙ্গে দেবদাসীর নৃত্য পরিবেশন করা হতো, যা বর্তমানে বন্ধ আছে।
ভেবে দেখতে গেলে, মহাপ্রভু জগন্নাথ, প্রভু বলভদ্র ও মাতা সুভদ্রাকে ঘিরে প্রতিদিন অনুষ্ঠিত হয় এক বিশাল আয়োজন যা বাইরে থেকে বোঝা সম্ভব নয়। অবশ্য মহাপ্রভু জগন্নাথের ছোটোখাটো কিছু নেই, তাঁর সবই বৃহৎ মাপের। তিনি নিজে মহাবাহু, বিশাল দুই পলকবিহীন চোখের আশ্চর্য চাউনি, সুবৃহৎ মন্দির ও মন্দির চত্বর, পৃথিবীর সর্ববৃহৎ পাকশালা। হবে নাই-বা কেন, প্রভু বদ্রিবিশালে স্নান করেন, দ্বারকায় পোশাক পরেন, রামেশ্বরে বিশ্রাম করেন, তার ভোজনের জন্য শ্রীক্ষেত্রকে নির্বাচিত করেছেন।
তবে এই সব ভোজনের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম বা বিশেষ কিছু রীতিনীতি কখনো কখনো পালিত হয়। স্নানযাত্রার পরে প্রভুর জ্বরের কথা আগেই বলা হয়েছে, তখনকার ভোগ-নৈবেদ্য জ্বরাক্রান্ত রোগীর মতোই। বিভিন্ন যাত্রায় ভোগ নৈবেদ্যর কিছু পরিবর্তন ঘটে। বিশেষ রথযাত্রায়, রথের উপর যে ভোগ নিবেদিত হয় তা অন্য সময় হয় না। যেমন পুনর্যাত্রার পর শ্রীমন্দিরের সামনে রথারূঢ় জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রার উদ্দেশে অধরপনা ভোগ। তিন শ্রীবিগ্রহের উদ্দেশে তিনটি করে মাটির ভাণ্ডে অধরপনা ভোগ প্রদান করা হয়। ভাণ্ডগুলির উচ্চতা শ্রীবিগ্রহের পাদদেশ থেকে অধর অবধি। তাই এই অধরপনা নাম।
বর্তমানে টিভি, ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই অপূর্ব ভোগ নিবেদন সরাসরি দর্শনের সৌভাগ্য সকলের হয়। দেড়মন চিনি, চার হাঁড়ি দুধের সর, বাহান্ন কলসীর জলের সঙ্গে বড়ো এলাচ-গোলমরিচের গুঁড়োর মিশ্রণে এক একটি ভাণ্ডের পনা প্রস্তুত হয়। ভোগ নিবেদনের পর প্রত্যেকটি ভাণ্ড ভেঙে ফেলা হয়। রথের উপর পাটাতনে গড়িয়ে যায় পনা। দুদিন ধরে চলে ই অধরপনা ভোেগ অর্পণ, অলক্ষ্যে থেকে সব দেব-দেবী এই অধরপনা ভোগের প্রসাদ নেবার প্রত্যাশায় উপস্থিত হন। জগতের শান্তি হয়, আমরা দূর থেকে সচ্চিদানন্দের এই লীলা চাক্ষুষ করে চমৎকৃত হই।

READ ALSO

24th Novemberপরম্পরা

24th Novemberপরম্পরা

November 27, 2025
24th Novemberপরম্পরা

24th Novemberপরম্পরা

November 27, 2025
ShareTweetShare

Related Posts

24th Novemberপরম্পরা
পরম্পরা

24th Novemberপরম্পরা

November 27, 2025
24th Novemberপরম্পরা
পরম্পরা

24th Novemberপরম্পরা

November 27, 2025
10th Novemberপরম্পরা
পরম্পরা

10th Novemberপরম্পরা

November 13, 2025
03rd Novemberপরম্পরা
পরম্পরা

03rd Novemberপরম্পরা

November 4, 2025
03rd Novemberপরম্পরা
পরম্পরা

03rd Novemberপরম্পরা

November 4, 2025
27th October পরম্পরা
পরম্পরা

27th October পরম্পরা

October 29, 2025

POPULAR NEWS

4th September 2023 Rajjopat

4th September 2023 Rajjopat

September 21, 2023
৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

October 2, 2023
কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

October 4, 2023
2nd October 2023 Parampara

2nd October 2023 Parampara

October 1, 2023
4th September Angana

4th September Angana

September 21, 2023

EDITOR'S PICK

01st September পরম্পরা

01st September পরম্পরা

September 2, 2025
2nd October Angana

2nd October Angana

October 1, 2023
15th September বিশেষ নিবন্ধ

15th September বিশেষ নিবন্ধ

September 22, 2025
07th July উত্তর সম্পাদকীয়

07th July উত্তর সম্পাদকীয়

July 10, 2025

About

Follow us

Categories

  • Uncategorized
  • অতিথি কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • পরম্পরা
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • রাজ্যপাট
  • সঙ্ঘবার্তা
  • সম্পাদকীয়
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি

Recent Posts

  • 24th November বিশেষ নিবন্ধ
  • 24th Novemberপরম্পরা
  • 24th Novemberপরম্পরা
  • 24th November প্রচ্ছদ নিবন্ধ

© 2023 Swastika. All rights reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • ই -পত্রিকা

© 2023 Swastika. All rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist

Are you sure want to unlock this post?
Unlock left : 0
Are you sure want to cancel subscription?