• About
  • Contact Us
Sunday, October 19, 2025
Swastika
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
No Result
View All Result
Morning News
No Result
View All Result
Home অতিথি কলম

9th June অতিথি কলম

in অতিথি কলম
9th June অতিথি কলম

Issue 77-40-09-06-2025

নাগরিকত্বের আড়ালে নাশকতা চাই নাগরিকত্ব আইন সংশোধন
জয়া ভারতী
পহেলগাঁও জঙ্গি হানায় ২৬ জন নির্দোষ হিন্দুকে শুধুমাত্র ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে নির্মম হত্যা সারা দেশকে ভীষণভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু এই দুঃখজনক ঘটনার পর আরও একটা বড়ো সমস্যা ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে আসে যা শুধুমাত্র হিংস্র কার্যকলাপেই সীমাবদ্ধ ছিল না, বরং বছরের পর বছর ধরে চলতে থাকা বিপুল সংখ্যায় অনুপ্রবেশ এবং রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার বিষয়ে উদ্ভূত নানা সমস্যার দিকে ইশারা করছে।
ভারত সরকার দেশের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার জন্য পাকিস্তানি নাগরিকদের ফেরত পাঠানোর কথা বলতেই বিষয়টা প্রকাশ্যে আসে। এই সিদ্ধান্তের পর যে দৃশ্য সামনে এসেছে, তা সকলকে অবাক করে দিয়েছে। বড়ো সংখ্যায় ভারতীয় মুসলমান মহিলা তাদের পাকিস্তানি স্বামীর কাছে ফিরে যেতে চায়, কিন্তু তারা ফিরতে পারে না, কারণ তাদের কাছে রয়েছে ভারতীয় পাসপোর্ট, কিংবা তাদের সন্তান ভারতে জন্মগ্রহণ করেছে, আর তারা ভারতীয় নাগরিক।
যখন সারা দেশ নিহত নাগরিকদের জন্য শোক পালন করছে, তখন কিছু মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষের দ্বারা মোমবাতি মিছিল এবং একতার প্রতীকাত্মক প্রদর্শন করা হচ্ছিল। কিন্তু এসবের পিছনে থাকা আরও একটি উদ্বেগজনক সত্য প্রকাশ্যে আসে। বড়ো সংখ্যায় ভারতীয় মুসলমান মহিলার বিয়ে পাকিস্তানি পুরুষের সঙ্গে হয়েছে, আবার কিছু ক্ষেত্রে পাকিস্তানি মহিলা ভারতীয় মুসলমান পুরুষদের বিয়ে করে ভারতেই বসবাস করছে। এইসব পরিবার শুধু যে ভারতে থাকছে তা নয়, বরং বংশবিস্তার করে ভারতীয় নাগরিকত্বের সমস্ত অধিকার ভোগ করে চলেছে।
ভারতের মাটিতে শত্রুদেশের সন্তান
সংবাদ সূত্র অনুযায়ী, এমন প্রতিটি দম্পতি ৮-১৫ টা পর্যন্ত শিশুর জন্ম দিয়েছে। এরা সকলেই ভারতে জন্মানোর কারণে আইনিভাবে ভারতীয় নাগরিকত্ব পেয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ পাকিস্তানি মা হোক কিংবা বাবা, তাদের সন্তান কিন্তু ভারতীয়। অপরদিকে এই মা অথবা বাবা সেই দেশের নাগরিক যারা ভারতের বিরুদ্ধে কয়েক দশক ধরে সন্ত্রাসী যুদ্ধ করে চলেছে, গাজওয়া-এ-হিন্দের ভাবধারায় চলছে। কিছু পাকিস্তানি পুরুষ ভারতের মুসলমান মহিলাকে বিয়ে করে ‘পিআর’ (পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি) নিয়ে এখানেই বসবাস করছে। এখানে বংশবিস্তার করছে, এদেশে জন্ম হওয়া তাদের সন্তানদের নামে সম্পত্তি কিনছে এবং সর্বোপরি ভারতীয় আইনের ফাঁকফোকড়ের যথেচ্ছ সুবিধা তুলছে। এটা শুধু বিয়ে নয়, বরং সুপরিকল্পিতভাবে ভাবধারা, কট্টরপন্থা ও জনসংখ্যার অনুপ্রবেশ। এটা কোনো ব্যক্তিগত প্রেমকাহিনি নয়। এটা একটা প্রক্রিয়া যা ভারতের জনসংখ্যাগত পরিকাঠামো এবং সুরক্ষা ব্যবস্থাকে বিনা অস্ত্রে পরিবর্তনের এক নিঃশব্দ প্রয়াস।
আইনগত ত্রুটির কারণে ঘটছে অনুপ্রবেশ
পাকিস্তানি পুরুষ যারা পাকিস্তানে থাকছে অথবা ভারতে দীর্ঘ সময় ধরে ভিসা নিয়ে রয়েছে, তারা ভারতীয় মুসলমান মহিলাকে বিয়ে করে আর তারপর নকল কাগজপত্র বা ঢিলাঢালা সরকারি নীতির কারণে এদেশেই বসবাস করতে থাকে।
অনেক ভারতীয় মুসলমান মহিলা ভারতীয় পরিচয়েই থেকে যায়, যদিও তার বিয়ে পাকিস্তানি পুরুষের সঙ্গে হয়েছে।
তাদের সন্তানের জন্ম ভারতে হওয়ার কারণে ভারতের নাগরিকত্ব জুটে যায়। ফলস্বরূপ এমন পরিবার পুরোপুরি ভারতেই স্থায়ী হয়ে যায় এবং পরবর্তী প্রজন্ম ভোট দেওয়া থেকে শুরু করে সবরকম সুযোগ সুবিধা ভোগ করে থাকে- যদিও তাদের যোগাযোগ শত্রুদেশের সঙ্গেই থাকে।
নিকা নাকি ভারতের সুরক্ষা নিয়ে ছেলেখেলা?
এই শিশুদের আনুগত্য কোথায় থাকবে? যার বাবা শত্রু দেশের, তারা কি ভারতীয় মূল্যবোধে লালিত পালিত হবে নাকি পাকিস্তানের চিন্তাভাবনার দ্বারা প্রভাবিত হবে? যখন এসব শিশু বড়ো হয়ে ভোট দেবে, সরকারি সুযোগ সুবিধা নেবে বা প্রচার-প্রসারের কাজে যুক্ত হবে- তখন কি তা ভারতের জন্য ক্ষতিকারক পরিস্থিতি উৎপন্ন করবে না?
শত্রু সম্পত্তি আইনের সীমাবদ্ধতা
ভারতের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন, ১৯৬৮’ এই উদ্দেশ্যে নিয়ে তৈরি করা হয়েছিল, যাতে পাকিস্তানের মতো শত্রুদেশের নাগরিক ভারতে কোনো সম্পত্তির অধিকারী হতে না পারে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে এই আইন যথোপযুক্ত নয় বলে প্রমাণিত। এই আইন শুধুমাত্র শত্রু দেশের নাগরিককে সম্পত্তি রাখার অধিকার থেকে আটকায়, কিন্তু সেসব শিশুর ক্ষেত্রে তার কোনো প্রভাব পড়ে না যারা শত্রু দেশের নাগরিক এবং ভারতীয় নাগরিকের বিয়ের পর ভারতে জন্ম হয়েছে। অর্থাৎ আইনি দিক থেকেই আমরা পেছনের দরজাটা খুলেই রেখেছি, যাতে শত্রুদেশ ভারতের জনসংখ্যা ও মূলধারার মধ্যে অনুপ্রবেশ করতে পারে।
“বর্তমানে যুদ্ধ শুধু বন্দুক দিয়ে নয়, বরং সূচনা, প্রযুক্তি, মতাদর্শগত যুদ্ধ এবং বিভিন্ন সম্পদের জন্যও ছদ্ম যুদ্ধ চলছে। ভারতকে এখন জাগতে হবে। প্রতিটা ফাটল বন্ধ করতে হবে, যাতে শত্রুদেশ আমাদের দেশের জনসংখ্যা, মতাদর্শ ও গণতন্ত্রের দেওয়ালে সিঁধ কাটতে না পারে। ”
ভারতের সার্বভৌমত্বের উপর প্রশ্ন
যখন ভারতীয় মহিলা পাকিস্তানি পুরুষকে বিয়ে করে ভারতে ৮-১০টি বা তার চেয়েও বেশি শিশুর জন্ম দেয়, তখন বিষয়টা শুধুমাত্র ব্যক্তিগত বিষয়ে থেমে থাকে না, বরং তা গুরুতর জাতীয় সংকট হিসেবে উঠে আসে।
(১) রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার উপর প্রভাব: এসব শিশুর মানসিকতা, শিক্ষা ও ভাবনাচিন্তা পাকিস্তানের দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। বড়ো হয়ে তারা ডিজিটাল জেহাদ, আদর্শগত ও রাজনৈতিক ক্ষতিসাধন এবং মতাদর্শগত যুদ্ধের মাধ্যমে ভারতের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে।
(২) ভোটব্যাংকের রাজনীতি: এমন নাগরিক ভারতে ভোট দিয়ে রাজনীতির মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। সীমান্তবর্তী এলাকা ও সংবেদনশীল রাজ্যের ক্ষেত্রে এই অবস্থা অত্যন্ত মারাত্মক হতে পারে।
(৩) আর্থিক শোষণ: এই পরিবারগুলি ভারতে নিঃশুল্ক শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রেশন, আবাস যোজনার সুবিধা পেয়ে থাকে। শত্রুদেশের নাগরিকের সন্তানদের ভরনপোষণ ভারত সরকারের যোজনার মাধ্যমে এবং ভারতবাসীর করের টাকায় হয়ে চলেছে। এটা যে শুধু আর্থিক দৃষ্টিতে অন্যায় তা নয়, বরং রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার ব্যাপারে প্রকাশ্য উপহাস। তাই একে ভারতবাসীর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা বললেও হয় অতিশয়োক্তি হবে না।
এখন প্রয়োজন কঠোর আইনি পরিবর্তনের
(১) নাগরিকত্ব আইনে সংশোধন: যদি মা-বাবার মধ্যে একজনও শত্রুদেশের নাগরিক (পাকিস্তান, বাংলাদেশ বা চীন) হয়ে থাকে, তবে এমন শিশুকে ভারতে জন্ম হওয়া সত্ত্বেও নাগরিকত্ব দেওয়া উচিত নয়।
(২) বিয়ে এবং সন্তানের সমীক্ষা: সরকারকে একটি জাতীয় টাস্ক ফোর্স গঠন করে সমস্ত ভারত-পাক নাগরিকের বিয়ে এবং তাদের সন্তানদের আইনি মূল্যায়ন করা উচিত। এরকম বিয়ের অনুমতি ভারতের নাগরিকত্ব ছাড়ার শর্তেই দেওয়া উচিত।
(৩) রিলেশন ভিসার উপর নিষেধাজ্ঞা: পাকিস্তানের মতো শত্রুক্রদেশ থেকে পাওয়া সমস্ত ‘রিলেশন ভিসা’-র উপর শীঘ্রই নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত এবং আগে থেকেই রয়েছে এমন লোকেদের উপর তদন্ত করা উচিত। যা জাতীয় নিরাপত্তার দৃষ্টিতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
‘বৈবাহিক আনুগত্য’-এর শর্ত লাগু করা উচিত
যদি কোনো ভারতীয় নাগরিক শত্রুদেশের নাগরিককে বিয়ে করে, তাহলে তার নাগরিকত্ব সত্ত্বর সমাপ্ত হয়ে যাওয়া উচিত। এটা কোনো ব্যক্তিগত বিষয় নয়, বরং ভারতের সার্বভৌমত্বের জন্য অত্যাবশ্যক। এমন ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত বিষয় থেকেও বঞ্চিত করা উচিত:
যে কোনো চাকরি বা পদ কোনো নির্বাচনে দাঁড়ানো কোনো সরকারি সুবিধা, ছাড় ও সংরক্ষণ।
তৃতীয় দেশের নাগরিক হয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ: একটা নতুন চাল
যদি কোনো ব্যক্তি শত্রুদেশের নাগরিক হন, তিনি তৃতীয় কোনো দেশ যেমন ইউকে, কানাডা ইত্যাদি দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করে থাকলেও তার সঙ্গে বিয়ের কারণে ভারতীয় নাগরিকত্ব বাতিল হওয়া উচিত।
পাকিস্তানি নাগরিক প্রথমে কোনো পশ্চিমি দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করে এবং তারপরে ভারতে বিয়ের মাধ্যমে স্থায়ী বসবাস ও নাগরিকত্ব প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে অগ্রসর হয়। এটা একটা ব্যক্তিগত বিষয় নয়, বরং সুপরিকল্পিত রণকৌশল। এটা শুধুমাত্র পাসপোর্ট বা দেশ বদলের প্রক্রিয়া নয়, বরং চিন্তাধারা, নিষ্ঠা ও রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার প্রতি দায়বদ্ধতার বিষয়। এমন ব্যক্তির ভারতে উপস্থিতি, সে যেকোনো দেশেরই নাগরিক হোক না কেন, ভারতের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষা, সাংস্কৃতিক অখণ্ডতা এবং সামাজিক সমরসতার ক্ষেত্রে সমূহ বিপদ ডেকে আনবে।
এটি বিদ্বেষ নয়, আত্মরক্ষা
কিছু লোক একে মানবাধিকারের বিষয় বলে এর বিরোধিতা করতে পারেন। যখন কংগ্রেস নেতৃত্বকে ভারতের বিপক্ষে অনবরত পাকিস্তানের সমর্থনে দাঁড়াতে দেখা যায়, তখন এটা স্বাভাবিক যে দেশহিতে ও রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার দৃষ্টিতে গ্রহণ করা যে কোনো আইনেরই তারা বিরোধিতা করবে। এর পাশাপাশি ভারতের মুসলমান সম্প্রদায়ের একটা শ্রেণী যারা প্যালেস্তাইনের সমর্থনে মিছিল করে, কিন্তু কখনও কাশ্মীর বা বাংলাদেশের হিন্দু নরসংহারের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলে না, যারা পাকিস্তানের পতাকা মাটি থেকে তুলে মাথায় ঠেকায়, তাদের কাছ থেকেও দেশের জন্য কাঠোর ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের বিরোধিতারই আশা করা যেতে পারে। কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে যে, এটা কোনো ধর্মীয় বা মতাদর্শ সম্বন্ধীয় বিষয় নয়, বরং আত্মরক্ষার অধিকার।
যখন শত্রুদেশ বৈবাহিক অনুপ্রবেশের মাধ্যমে ভারতের জনসংখ্যাগত পরিকাঠামো এবং সুরক্ষাবলয় নষ্ট করার রণনীতি গ্রহণ করা হচ্ছে, তখন সেক্ষেত্রে আইন দ্বারা স্পষ্ট ও কঠোর প্রতিরোধ অনিবার্য হয়ে পড়ে। শত্রুদেশের নাগরিক এখানে এসে বিয়ে করে নিজেদের শিকড় বিস্তার করে চলেছে- বিষয়টা আমাদের জন্য মানবতা নয়, মূর্খতা। প্রত্যেক সার্বভৌম দেশের নিজের সাংস্কৃতিক, জনসংখ্যাগত ও সুরক্ষার বিষয়ে সতর্ক ও সচেতন থাকার অধিকার রয়েছে।
যদি এই মতাদর্শগত ও জনসংখ্যাগত অনুপ্রবেশের উপর দ্রুত ও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ না করা যায়, তবে ভারতের অন্যান্য অংশও পশ্চিমবঙ্গের মতো সংকটজনক এলাকায় পরিণত হবে। যেখানে মূল নিবাসী বিশেষ করে হিন্দুরা জেহাদিদের কারণে নিজভূমিতে অসুরক্ষিত ও উদ্বাস্তু হওয়ার পথে। এটা কোনো বিয়ের বিষয় নয়, বরং পাকিস্তান সমর্থক চিন্তাভাবনা, কট্টরবাদী ভাবনার বিস্তারের সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টা। ভারতে জন্ম হওয়া বাচ্চাদের নাগরিকত্ব প্রদানের আইনি ফাঁকের অপব্যবহার করে এমন একটা জনবিন্যাস তৈরি করা হচ্ছে যাদের আস্থা ভারতের প্রতি না হয়ে শত্রুদেশ এবং তার চিন্তাধারার প্রতি থাকছে। ঠিক এই ধরনের অবস্থা ব্রিটেন, ফ্রান্স, সুইডেনের মতো দেশে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। যেখানে মূল নাগরিকরা এখন শরিয়া সমর্থকদের চিৎকার, আইন বিরোধী গোষ্ঠী এবং ইসলামিক বিচ্ছিন্নতাবাদীদের থেকে আতঙ্কিত।
ভারতকে এই বিপদ থেকে বাঁচানোর জন্য বর্তমানে শুধুমাত্র একজনের নেতৃত্বের উপরই দেশের ভরসা- তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর সাহসী, রাষ্ট্রবাদী ও নির্ণায়ক নেতৃত্বই এই সমূহ বিপদ থেকে মুক্তি দিতে পারে। দেশবাসী এখন অধীর আগ্রহে প্রধানমন্ত্রী মোদীর দিকে তাকিয়ে আছে। তিনি নাগরিকত্ব আইনে উপযুক্ত সংশোধন করে ভারতের সাংস্কৃতিক পরিচিতি, সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চয়ই রক্ষা করবেন।
বর্তমানে যুদ্ধ শুধু বন্দুক দিয়ে নয়, বরং সূচনা, প্রযুক্তি, মতাদর্শগত যুদ্ধ এবং বিভিন্ন সম্পদের জন্যও ছদ্ম যুদ্ধ চলছে। ভারতকে এখন জাগতে হবে। প্রতিটা ফাটল বন্ধ করতে হবে, যাতে শত্রুদেশ আমাদের দেশের জনসংখ্যা, মতাদর্শ ও গণতন্ত্রের দেওয়ালে সিঁধ কাটতে না পারে। দেশের সুরক্ষার বিষয়ে কোনো রকম আপোশ করা হবে না।

READ ALSO

29th September অতিথি কলম

29th September অতিথি কলম

October 7, 2025
08th September অতিথি কলম

08th September অতিথি কলম

September 11, 2025
ShareTweetShare

Related Posts

29th September অতিথি কলম
অতিথি কলম

29th September অতিথি কলম

October 7, 2025
08th September অতিথি কলম
অতিথি কলম

08th September অতিথি কলম

September 11, 2025
01st September অতিথি কলম
অতিথি কলম

01st September অতিথি কলম

September 1, 2025
25th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

25th August অতিথি কলম

August 26, 2025
25th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

25th August অতিথি কলম

August 26, 2025
11th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

11th August অতিথি কলম

August 12, 2025

POPULAR NEWS

4th September 2023 Rajjopat

4th September 2023 Rajjopat

September 21, 2023
৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

October 2, 2023
কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

October 4, 2023
4th September Angana

4th September Angana

September 21, 2023
2nd October 2023 Parampara

2nd October 2023 Parampara

October 1, 2023

EDITOR'S PICK

30th June পরম্পরা

30th June পরম্পরা

July 4, 2025
15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

September 16, 2025
25th August অতিথি কলম

25th August অতিথি কলম

August 26, 2025
11 August সুন্দর মৌলিকের চিঠি

11 August সুন্দর মৌলিকের চিঠি

August 12, 2025

About

Follow us

Categories

  • Uncategorized
  • অতিথি কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • পরম্পরা
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • রাজ্যপাট
  • সঙ্ঘবার্তা
  • সম্পাদকীয়
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি

Recent Posts

  • 29th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • 29th September পরম্পরা
  • 29th September পরম্পরা
  • 29th September পরম্পরা

© 2023 Swastika. All rights reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • ই -পত্রিকা

© 2023 Swastika. All rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist

Are you sure want to unlock this post?
Unlock left : 0
Are you sure want to cancel subscription?