• About
  • Contact Us
Sunday, October 19, 2025
Swastika
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
No Result
View All Result
Morning News
No Result
View All Result
Home অতিথি কলম

26th May অতিথি কলম

in অতিথি কলম
26th May অতিথি কলম

Issue 77-38-26-05-2025

মেকলীয় পরিকল্পনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় ভারতীয় জ্ঞান পরম্পরা
ভারতজুড়ে তাদের শাসন দৃঢ় করার লক্ষ্যে ভারতীয় শিক্ষাদান পদ্ধতির পরিবর্তন এবং সেই শিক্ষণ প্রণালীকে বন্ধ করার ব্যাপারে নানা প্রয়াস চালিয়ে যায় ব্রিটিশ শাসক। ব্রিটেনের ‘রিলিজিয়াস’ শিক্ষার বিপ্রতীপে সেই সময় ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থা ছিল স্বাধীন ও স্বতন্ত্র। এটিই ছিল ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংসের লক্ষ্যে ব্রিটেনের প্রয়াসী হওয়ার প্রধান কারণ। এর ফলে ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থাকে সরকার ও চার্চের (গির্জার) নিয়ন্ত্রণাধীনে এনে এই শিক্ষাদান পদ্ধতিতে এক আমূল পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু করে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট (সংসদ)। পরিবর্তনের প্রক্রিয়াটি এমন ছিল যাতে ধর্মান্তরণ সহজতর হয়। অর্থাৎ ভারতীয়দের খ্রিস্টানে পরিণত করার বিষয়টি হয়ে ওঠে সহজ। একই সঙ্গে যেন সেই ভারতীয়রা মানসিকভাবে হয়ে ওঠে ব্রিটিশ সরকারের ‘দাস’। এই উদ্দেশ্য সাধনের ক্ষেত্রে ১৮১৩ সালে ব্রিটিশ সংসদে পাশ হয় চার্টার অ্যাক্ট। এই আইনের দ্বারা ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থার বিষয়ে একটি নির্দিষ্ট নীতি প্রণয়ন করে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট। ভারতীয় শিক্ষা খাতে প্রতি বছর এক লক্ষ টাকা ব্যয়ের বিষয়টি এই আইনে উল্লেখিত হয়। এই নীতি প্রণয়নের উদ্দেশ্য ছিল ইংরেজি শিক্ষার প্রসার। ভারত শাসনের ক্ষেত্রে ‘ড্রেন অফ ওয়েলথ’ নামক লুঠতন্ত্র অবলম্বন করে ব্রিটিশ প্রশাসন। চরম অর্থনৈতিক শোষণের দ্বারা ভারত থেকে যাবতীয় সম্পদ, সংগৃহীত বিপুল রাজস্ব, ব্যবসায়িক মুনাফা ব্রিটেনে স্থানান্তরই ছিল ‘ড্রেন অফ ওয়েলথ্’-এর মূলনীতি। ১৮১৩ সালের চার্টার আইনটিও ছিল ‘ড্রেন অফ ওয়েলথ’ আধারিত। ভারত থেকে লুঠ হওয়া সম্পদের বিনিময়ে ব্রিটিশ অর্থনীতির উন্নতিসাধনই ছিল এই নীতির লক্ষ্য।
১৮২২ সালে মাদ্রাজের গভর্নর থমাস মুনরোর নির্দেশানুসারে তৎকালীন দেশীয় শিক্ষাব্যবস্থা সম্বন্ধে একটি বিশদ সমীক্ষা করেন ধর্মপাল। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ‘দ্য বিউটিফুল ট্রি: ইন্ডিজেনাস ইন্ডিয়ান এডুকেশন ইন দ্য এইটিনথ সেঞ্চুরি’ বইটির লেখক হলেন ধর্মপাল। মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির অন্তর্গত ২১টি জেলার কালেক্টর বা জেলাশাসকদের অধীনে এই সমীক্ষাটি পরিচালিত হয়। এই সমীক্ষা রিপোর্টে দেশীয় বিদ্যালয় এবং উচ্চশিক্ষা প্রদানকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যায়। এই রিপোর্ট হতে পাওয়া যায় নানা বিস্ময়কর তথ্য। রিপোর্টটি থেকে জানা যায় যে, ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থায় ইংরেজ সরকারের হস্তক্ষেপ শুরুর আগে এই শিক্ষাব্যবস্থা ছিল সমগ্র দেশ জুড়ে প্রসারিত। মুষ্টিমেয় কিছু ব্যক্তির পরিবর্তে সমাজের সকলের কাছে তা ছিল সহজলভ্য।
ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থার বিষয়ে ডব্লু অ্যাডাম (১৮৩৫-১৮৩৮) এবং জি.ডব্লু, লেইটনারের পেশ করা রিপোর্টের সারাংশও ধর্মপাল রচিত পুস্তকে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বইটিতে রয়েছে তৎকালীন পঞ্জাব ও বঙ্গপ্রদেশের শিক্ষার অবস্থার বিবরণ। এই সমীক্ষা রিপোর্ট অনুযায়ী সেই সময় শুধুমাত্র মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সিতেই প্রায় ১ লক্ষ পাঠশালা ছিল। সমাজের সব জাতি, বর্ণের মানুষ এই পাঠশালাগুলির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সমাজের সকল শ্রেণীর ছাত্র ও শিক্ষক পাঠশালা ব্যবস্থার অন্তর্ভুক্ত ছিল। পাঠশালায় সকল শ্রেণী থেকে শিক্ষক-ছাত্র উভয়ের যোগদান ও অংশগ্রহণের কারণে ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থা ছিল অতি উন্নত। কারুর প্রতি বৈষম্যের লেশমাত্রও ছিল না এই শিক্ষাব্যবস্থায়। শিক্ষাদান ছিল প্রয়োজনীয় কাজের অনুরূপ। ভারতের ইতিহাসে লেখা হয় যে, ইংরেজ শাসনের আগে ভারতে চলছিল অন্ধকার যুগ। সেই সময় সমাজের বড়ো সংখ্যক মানুষ নাকি ছিলেন শিক্ষাব্যবস্থার পরিধির বাইরে। একটি বড়ো শ্রেণী ছিলেন শিক্ষালাভে বঞ্চিত। এরকম একাধিক মিথ্যের মিথকে ভেঙে দেয় এই বইটি।
ধর্মপাল রচিত বইটি থেকে জানা যায় যে, সেই সময় পর্যন্ত ভারতের সব প্রান্তে প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত শিক্ষাব্যবস্থার প্রতিটি স্তর ছিল অতি উন্নত। চতুর পরিকল্পনার দ্বারা ইংরেজরা তাদের শিক্ষণ প্রণালী ভারতের উপর চাপিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে শুরু করে। এর ফলে ধীরে ধীরে ভারতের নিজস্ব শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙে পড়তে শুরু করে। ইংরেজ প্রবর্তিত শিক্ষাব্যবস্থার করালগ্রাসে চলে যায় ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থা। ভারতীয় শিক্ষাদান পদ্ধতির শিকড় উপড়ে ফেলে ইংরেজি শিক্ষা পদ্ধতির প্রচলন করা হয়। এই নীতির দ্বারা দেশীয় শিক্ষার প্রতি ভারতীয়দের ক্রমশ বিমুখ করে তুলতে সক্ষম হয় ব্রিটিশ প্রশাসন। দেশীয় “ইংরেজরা অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে, নানা প্রক্রিয়ায় ভারতে প্রচলিত দেশীয় শিক্ষাদান পদ্ধতিকে ধ্বংসের পাশাপাশি জাতিগত ভিত্তিতে সমাজের একটি বড়ো অংশকে ইংরেজি শিক্ষা হতেও বঞ্চিত রাখে। এই কারণে সমাজের উচ্চবর্ণের বা অভিজাত সম্প্রদায়ের মানুষ শিক্ষার আলোকপ্রাপ্ত হলেও সংস্কৃতিহীন ও বিকৃত চেতনাসম্পন্ন হয়ে ওঠে। প্রকৃত শিক্ষালাভে তারাও চিরবঞ্চিত থাকে শিক্ষায় শিক্ষিতদের ‘অশিক্ষিত’ আখ্যা দেওয়া এই সময় শুরু হয়। ইংরেজি শিক্ষাগ্রহণকারীদের ‘শিক্ষিত’ বলে আখ্যা দেওয়া হতে থাকে। ভারতীয় সমাজেরই এক শ্রেণীর লোক এই বিষয়টিতে প্রবলভাবে ইন্ধন দিতে থাকেন। ভারতের শিক্ষাব্যবস্থাকে পাশ্চাত্য শিক্ষার দিকে ঠেলে দেওয়ার ক্ষেত্রে এরাই মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন।
মেকলে মিনিট হলো ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংসের প্রধান হাতিয়ার: ভারতে ইংরেজি শিক্ষানীতি প্রণয়নের মূল ব্যক্তিটি হলেন টমাস ব্যাবিংটন মেকলে। তার দ্বারা প্রণীত আইনটি হলো ‘মেকলে মিনিট’ বা ‘দ্য ইংলিশ এডুকেশন অ্যাক্ট, ১৮৩৫’। ভারতীয় শিক্ষা প্রণালী ধ্বংসের উদ্দেশ্যে প্রস্তুত এই আইনটি ছিল তৎকালীন ইংরেজ প্রশাসনের প্রতি একটি রিমাইন্ডার। ব্রিটিশ প্রশাসনকে তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের বিষয়টি এই আইনের মাধ্যমে স্মরণ করিয়ে দেন মেকলে। ১৮৩৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তারিখে প্রণীত এই আইনটির প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ইংরেজিকে ভারতীয় শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা এবং ভারতজুড়ে পশ্চিমি শিক্ষার প্রসার। বলা বাহুল্য যে, মেকলে প্রণীত শিক্ষানীতি ছিল ভারতীয় সংস্কৃতি ও জ্ঞান পরম্পরা হতে সম্পূর্ণ পৃথক। দুইয়ের মধ্যে কোনো যোগসূত্রই ছিল না। এই কারণে মেকলীয় শিক্ষানীতিতে ভারতীয় ভাষা ও সংস্কৃতি শিক্ষার প্রতি কোনোরকম গুরুত্ব আরোপিত হয়নি। মেকলের চিন্তাধারা অনুযায়ী ভারতীয় জ্ঞান পরম্পরা হলো ‘অবৈজ্ঞানিক’। আইনে পরিণত হওয়া মেকলে প্রস্তাবিত এই শিক্ষানীতি ভারতে ব্রিটিশ শাসনের ভিতকে দৃঢ় করে। মেকলে প্রণীত এই আইনের পর ১৮৫৪ সালে চার্লস উড তৎকালীন বড়লাট ডালহৌসির কাছে একটি রিপোর্ট পেশ করেন। ইতিহাসের পৃষ্ঠায় এই রিপোর্টটি ‘উডস্ ডেসপ্যাচ’ বলে উল্লেখিত হয়েছে। এই রিপোর্টটি ‘ম্যাগনা কার্টা অফ ইংলিশ এডুকেশন ইন ইন্ডিয়া’ নামেও পরিচিত। ভারতীয় শিক্ষণ প্রণালী বিষয়ে মতামত দিতে গিয়ে ভারত জুড়ে পশ্চিমি চিন্তাধারায় পরিচালিত, ইংরেজি ভাবধারা-সম্পন্ন একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উপর জোর দেন চার্লস উড। ১৮৮২ সালে ব্রিটিশ প্রশাসন উইলিয়াম হান্টারের নেতৃত্বে একটি কমিশন গঠন করে যার নাম ছিল-‘হান্টার এডুকেশন কমিশন’। ভারতীয় শিক্ষাপ্রণালী পুনঃসমীক্ষা করে ব্রিটিশ-ভারত সরকারকে কিছু পরামর্শ দেয় হান্টার কমিশন। এর মধ্যে খ্রিস্টান মিশনারিদের দ্বারা পরিচালিত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাব্যবস্থা এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিকে নানাভাবে মদত দেওয়ার সুপারিশ করে এই কমিশন।
১৮১৩ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাশ হওয়া চার্টার আইনে ভারতীয় শিক্ষা খাতে প্রতি বছর এক লক্ষ টাকা ব্যয়বরাদ্দের নীতি প্রণীত হওয়ার পর খ্রিস্টান মিশনারিরা এই নীতিটির প্রবল বিরোধিতা শুরু করে। এই কারণে শিক্ষায় অর্থসাহায্যের ক্ষেত্রে ব্রিটিশ সরকার নানা কাটছাঁট শুরু করে। পাকা বাড়ি রয়েছে এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আর্থিক সাহায্য লাভের অধিকারী ইত্যাদি নানা শর্ত ব্যয়বরাদ্দের ক্ষেত্রে আরোপ করতে থাকে ব্রিটিশ প্রশাসন। এরপর মেকলেকে নিযুক্ত করার পিছনে ছিল একটি বিশেষ কারণ। শিক্ষা খাতে ব্যয়বরাদ্দের অর্থ কোথা থেকে, কীভাবে উঠে আসবে সেই বিষয়টি পর্যালোচনা করতেই মেকলেকে নিযুক্ত করা হয়। এছাড়াও শিক্ষার মাধ্যম কী হবে, ভারতীয়দের শিক্ষিত করে তোলার ক্ষেত্রে কোন প্রক্রিয়া অনুসৃত হবে, সেইটি ঠিক করার দায়িত্বও মেকলের উপর ন্যস্ত ছিল। ‘লর্ড অফ লর্ড মেকলে’ বইটির প্রথম খণ্ডের ১৬৪ নং পৃষ্ঠায় লেখা রয়েছে যে ১৮৩৫ সালে জন্মগ্রহণ করে এক নতুন ভারত। ১৮৩৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তারিখে মেকলে কর্তৃক ব্রিটিশ সরকারকে হস্তান্তরিত মিনিটেও এই ব্যাপারটি হুবহু প্রতিফলিত হয়েছে।
ভারতীয়দের শিক্ষিত করে তোলার ক্ষেত্রে মেকলে ‘ডাউনওয়ার্ড ফিলট্রেশন থিয়োরি’র অবতারণা করেন। মেকলে প্রণীত এই তত্ত্বে সমাজের উচ্চ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর একটি ক্ষুদ্র অংশকে শিক্ষিত করে তোলার বিষয়টি প্রস্তাবিত হয়। ব্যাপারটা ছিল এইরকম যে উপরের শ্রেণীর লোকজন শিক্ষালাভ করতে থাকলে সমাজের নীচের স্তরেও ধীরে ধীরে পৌঁছাতে বা চুঁইয়ে নামতে থাকবে শিক্ষা। এই ক্ষেত্রে মেকলের সম্মুখে একটি সমস্যা প্রকট হয়। অগণিত ভারতীয়ের বিপ্রতীপে ব্রিটিশরা ছিল মুষ্টিমেয়। ওই কয়েকজন ব্রিটিশকে দিয়ে ভারতীয়দের শিক্ষাদান ছিল কার্যত অসম্ভব। ভারতকে কীভাবে এতটা দুর্বল করা যায় যাতে এই দেশ তার ‘স্ব’, অর্থাৎ যা কিছু তার স্বকীয় বা নিজস্ব, তাকে ভুলে যেতে পারে- এই বিষয়টিই অনুসন্ধানরত ছিলেন মেকলে। ভারতীয়রা আত্মবিস্মৃত হলে তা কি ব্রিটিশ শাসনের পক্ষে সহায়ক হবে? এই প্রশ্নের উত্তর সন্ধানী মেকলে তার লক্ষ্যে কতটা সফল হয়েছিলেন সেটা ব্রিটিশ প্রশাসনের উদ্দেশে মেকলের লেখা বিবরণ হতেই জানা যায়। মেকলে লিখেছেন, ‘শিক্ষিত ভারতীয় শ্রেণীটির ইতিহাসের উপরেই আমাদের যাবতীয় গুরুত্ব দিতে হবে।’ এই কারণে খ্রিস্টান মিশনারিদের দ্বারা পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিতে জাতিগত ভিত্তিতে বিভিন্নজনকে নানা অগ্রাধিকার দেওয়ার ব্যবস্থা প্রচলন করে ইংরেজ সরকার। ইংরেজ প্রশাসন দ্বারা গৃহীত জমি নীতির কারণে ভারতের বড়ো সংখ্যক কৃষক ‘ভূমিহীন’ হয়ে পড়ে। ভূমিহীন কৃষকে পরিণত হওয়ার পর নিজেদের কৃষিজমিতেই খেতমজুরের কাজে তারা লিপ্ত হয়। এইভাবে ইংরেজরা অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে, নানা প্রক্রিয়ায় ভারতে প্রচলিত দেশীয় শিক্ষাদান পদ্ধতিকে ধ্বংসের পাশাপাশি জাতিগত ভিত্তিতে সমাজের একটি বড়ো অংশকে ইংরেজি শিক্ষা হতেও বঞ্চিত রাখে। এই কারণে সমাজের উচ্চবর্ণের বা অভিজাত সম্প্রদায়ের মানুষ শিক্ষার আলোকপ্রাপ্ত হলেও সংস্কৃতিহীন ও বিকৃত চেতনাসম্পন্ন হয়ে ওঠে। প্রকৃত শিক্ষালাভে তারাও চিরবঞ্চিত থাকে।

READ ALSO

29th September অতিথি কলম

29th September অতিথি কলম

October 7, 2025
08th September অতিথি কলম

08th September অতিথি কলম

September 11, 2025
ShareTweetShare

Related Posts

29th September অতিথি কলম
অতিথি কলম

29th September অতিথি কলম

October 7, 2025
08th September অতিথি কলম
অতিথি কলম

08th September অতিথি কলম

September 11, 2025
01st September অতিথি কলম
অতিথি কলম

01st September অতিথি কলম

September 1, 2025
25th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

25th August অতিথি কলম

August 26, 2025
25th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

25th August অতিথি কলম

August 26, 2025
11th August অতিথি কলম
অতিথি কলম

11th August অতিথি কলম

August 12, 2025

POPULAR NEWS

4th September 2023 Rajjopat

4th September 2023 Rajjopat

September 21, 2023
৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

October 2, 2023
কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

October 4, 2023
4th September Angana

4th September Angana

September 21, 2023
2nd October 2023 Parampara

2nd October 2023 Parampara

October 1, 2023

EDITOR'S PICK

01st September পরম্পরা

01st September পরম্পরা

September 2, 2025
07th July বিশেষ নিবন্ধ

07th July বিশেষ নিবন্ধ

July 11, 2025
15th September সুন্দর মৌলিকের চিঠি

15th September সুন্দর মৌলিকের চিঠি

September 16, 2025
7th April প্রচ্ছদ নিবন্ধ

7th April প্রচ্ছদ নিবন্ধ

April 29, 2025

About

Follow us

Categories

  • Uncategorized
  • অতিথি কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • পরম্পরা
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • রাজ্যপাট
  • সঙ্ঘবার্তা
  • সম্পাদকীয়
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি

Recent Posts

  • 29th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • 29th September পরম্পরা
  • 29th September পরম্পরা
  • 29th September পরম্পরা

© 2023 Swastika. All rights reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • ই -পত্রিকা

© 2023 Swastika. All rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist

Are you sure want to unlock this post?
Unlock left : 0
Are you sure want to cancel subscription?