• About
  • Contact Us
Sunday, October 19, 2025
Swastika
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • সঙ্ঘবার্তা
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • ই -পত্রিকা
No Result
View All Result
Morning News
No Result
View All Result
Home প্রচ্ছদ নিবন্ধ

07th July প্রচ্ছদ নিবন্ধ

in প্রচ্ছদ নিবন্ধ
07th July প্রচ্ছদ নিবন্ধ

Issue 77-44-07-07-2025

সীমাহীন তুষ্টীকরণ রাজনীতির জন্যই পশ্চিমবঙ্গে জেহাদিদের প্রলয়োৎসব
ড. রাজলক্ষ্মী বসু
শৃঙ্খলের আলস্যশয্যায় পশ্চিমবঙ্গ। ঘোর অমাবস্যার নাট্যশালা পশ্চিমবঙ্গ। অনাচার, অনিষ্ট, অন্যায়, অপরাধ, দুর্নীতি বর্তমানে অস্বাভাবিক হারে তরুপল্লব বিস্তার করেছে। আদর্শহীন শাসনকাল তাই-ই দেয়। এর সঙ্গে মমতা ব্যানার্জির সরকার অতিরিক্ত যে দৌরাত্ম্য যোগ করল তা হলো- জেহাদি মুসলমানদের অন্তহীন তোষণ। মুসলমান ভোটব্যাংককে বাপের সম্পত্তির মতো আগলে রাখার উদ্ভ্রান্ত ভাবোন্মদমত্ততায় বিভোর এই রাজ্য সরকারের প্রশাসনিক ব্যবস্থা। জেহাদি তাণ্ডব মোকাবিলায় তারা পুরোপুরি নপুংসক। মোথাবাড়ি ও মুর্শিদাবাদের পর আবারও তার প্রমাণ মিলল মহেশতলায়। গত ১১ জুন মহেশতলা আরও একবার জানান দিল পশ্চিম বাংলাদেশ হতে পশ্চিমবঙ্গের আর দেরি নেই। পকেটে পকেটে তৈরি হচ্ছে মিনি পাকিস্তান। ওইদিন, মহেশতলা পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডে রবীন্দ্রনগর থানা লাগোয়া এলাকায় একটি মন্দির কমিটির জমিতে জেহাদিরা অবৈধ ভাবে দখল করে দোকান স্থাপন করতে চায়। হিন্দুরা মুখোমুখি হলে পরিস্থিতি বেসামাল করে মোল্লাবাদীরা। চিরাচরিত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যানুযায়ী হিন্দুদের ওপর তারা আক্রমণ চালায়। পবিত্র তুলসী মঞ্চ ভাঙচুর করে। তা এই জেহাদি হিংসা চলাকালীন পুলিশ কী করছিল? জেহাদিদের পদাঘাত আগেও চুপচাপ খেয়েছে দলদাস পুলিশ। সাঁতরাগাছি সংঘর্ষের সেই ভাইরাল ভিডিয়ো ভুলে যায়নি কেউ! সেই ভিডিয়োয় দেখা যায় যে, লুঙ্গি-পরিহিত উদ্দাম এক জেহাদি কর্তব্যরত পুলিশকে পদাঘাত করছে। ঠিক সেই ভাবেই গত ১১ জুন মেটিয়াবুরুজ বিধানসভার অন্তর্গত মহেশতলায় থানা চত্বরে হিংসা ও চরম বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণই করতে পারল না আইসি মুকুল মিয়া এবং এসডিপিও কামরুজ্জামান মোল্লা। থানার পাশে অবাধে ভাঙচুর চললেও পুলিশ থাকল প্রায় নিষ্ক্রিয়।
সংঘর্ষের অনেক পরে পুলিশ যখন একটু অ্যাকশন নেবে ভাবল, তখনই জেহাদিরা পুলিশের বাইকে আগুন লাগায়, ইট ছোঁড়ে। রাজনৈতিক হতাশা, মজহবি তুষ্টীকরণ ঠিক কোন পর্যায়ে পৌঁছালে বারবার এমন ঘটনা ঘটতে পারে! মহেশতলা থানা থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে এদিন হিন্দুদের ওপর এইভাবে আক্রমণ চলে এবং পুলিশ নিষ্ক্রিয় থাকে। তারপর বাধ্য হয়ে হিন্দুরা সামান্য সক্রিয় হলেই জেহাদিদের হাতে তারা আক্রান্ত হয়। কলকাতা মহানগর সংলগ্ন অঞ্চলে যদি এই কাণ্ড হয়, তাহলে সহজেই অনুমেয় যে, জেলায়, গ্রামে, সীমান্ত ঘেঁষা অঞ্চলে কী ভয়ানক প্রশাসনিক অসহযোগিতা এবং জেহাদি অত্যাচারে দিন কাটে স্থানীয় মানুষগুলোর। সেখানে তাদের তুলসীমঞ্চ রক্ষা প্রতিদিনের জীবন-মরণ সংঘর্ষের সমান। মমতা সরকার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেওয়ার বিনিময়ে হিন্দুদের, প্রান্তিক অঞ্চলের তুলসীমঞ্চে আলপনা দেওয়া মানুষগুলোর ধর্মরক্ষার সুরক্ষা চিরকালীন রাজনৈতিক সুদ হিসেবে নিচ্ছে। বিরোধী পক্ষ হলেই মিথ্যা মামলা সাজিয়ে পুলিশ আটক করে। মহেশতলায় জেহাদি হিংসায় ক’জন জেহাদি আটক হলো, কী তাদের শাস্তি হলো পশ্চিমবঙ্গবাসী হয়তো জানবে না কোনো দিন।
বহুদিন ধরেই জেহাদিদের মুক্তাঞ্চল এ রাজ্য। কারণ জেহাদিরাই তৃণমূলের ভোট লুটের কারিগর। তারাই পশ্চিমবঙ্গের জনবিন্যাস বদলের কারিগর। তারাই সন্ত্রাসের কারিগর। তারাই মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ থেকে কলকাতার গুলশন কলোনিতে পাকিস্তানপন্থী শক্তি। তারাই চোরা আগ্নেয়াস্ত্র থেকে জাল ভোটার কার্ড সব কিছুর নিয়ন্ত্রক। নানান পদ্ধতিতে তারা পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতিরও দখল নিচ্ছে। ইসলামিক জঙ্গিদের সবচেয়ে সুরক্ষিত ঠিকানা মমতা সরকারের পশ্চিমবঙ্গ।
এ রাজ্যেই বারবার ধরা পড়ে আল কায়েদা জঙ্গি আবু সুফিয়ান, মইনুল মণ্ডল, লিয়ন আহমেদ, আল মামুন কামাল, আতিউর রহমান, নাজমুল সাকিব, মোশারফ হোসেন, ইয়াকুব বিশ্বাস, মুর্শিদ হাসান। তালিকা অতি দীর্ঘ। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ জঙ্গিঘাঁটি চিহ্নিত করতে ব্যর্থ। ডোমকলের লিয়ন আহমেদ, যে ছিল কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ, সে আসলে একজন কুখ্যাত জঙ্গি। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ) হদিশ দিয়েছে মোল্লাবাদী শক্তির গোপন কুঠুরি পশ্চিমবঙ্গ। কিন্তু তারপরেও পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ জেহাদিদের হাতেই মার খায়। হিন্দুবিরোধিতা হলো এই রাজ্য প্রশাসনের এক অলিখিত অ্যাজেন্ডা। আজকে মহেশতলার ঘটনা কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়। মমতা ব্যানার্জি সরকারে আসার পর থেকেই তাদের তুষ্টীকরণ রাজনীতি ক্রমে ক্রমে প্রকট হতে থাকে। ২০১৬ সালে দুর্গাপ্রতিমা নিরঞ্জন যখন মহরমের জন্য থমকে গেলে মহামান্য কলকাতা উচ্চ আদালতে দায়ের হয় মামলা। আদালতের হস্তক্ষেপের ফলে সিলমোহর পরে এই সরকার হলো তোষণের সরকার। বিচারপতি দীপক দত্তের তীক্ষ্ণ মন্তব্য ছিল— ‘a clear endeavor to appease the minorities’ এবং সেই পর্যবেক্ষণেই কলকাতা হাইকোর্ট বলে, ‘There has been a clear endeavor on the part of the State gov- ernment to pamper and appease the minority section of the public at the cost of the majority section without there being any plausible justification. The state gov- ernment has been irresponsibly brazen in its conduct of being partial to one community, thereby infringing upon the fundamental rights of people worshipping Maa Durga…’
জেহাদি তোষণের রাজনীতি হলো তুষ্টীকরণ-আধারিত প্রশাসনের সবচেয়ে বড়ো দুর্নীতি। মুসলমান ফার্স্ট নীতি মমতার অতি পছন্দের। ‘Morning shows the day!’ মুখ্যমন্ত্রী হতে না হতেই মমতা ব্যানার্জি কেবলমাত্র মুসলমানদের জন্য স্কলারশিপ ঘোষণা করলেন এবং ৫৪, ১৬৬ জন মুসলমান ছাত্র-ছাত্রীর জন্য বরাদ্দ অর্থ ছিল ২১.৩৭ কোটি টাকা। ২০১২-তে ঘোষণা করলেন ১০ হাজার মাদ্রাসাতে লোন স্কিমের, যা ২০১৩ সালে অসাংবিধানিক ঘোষণা করে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই থেকে শুরু করে ২০২৪-এ কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে মুসলমান তোষণমুখী ওবিসি সংরক্ষণ বাতিল ঘোষণা- মমতা সরকারের তোষণকে পুনঃ পুনঃ স্পষ্ট করেছে। মানুষ কি ভুলে গেছে সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর সেই জেহাদি র‍্যালির কথা? ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর। ওই দিনই পশ্চিমবঙ্গ প্রশাসন তার আসল রূপ জাহির করে। বর্ধমানে খাগড়াগড় বিস্ফোরণের পর পশ্চিমবঙ্গের মাদ্রাসাগুলি যে জঙ্গিদের আঁতুড়ঘর তা প্রমাণিত হয়। এর ফলে জামিয়াত উলেমা-ই-হিন্দ-এর সমর্থকরা এমন চটে যায় যে সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর নেতৃত্বে বিগ্রেডে সেদিন শুরু হয় লক্ষ মানুষের জমায়েত বিক্ষোভ। পুলিশ, ফায়ার বিগ্রেড কারোর অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন তারা বোধ করেনি। এমন জমায়েত হয় যে, রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের যাতায়াতের রুট পর্যন্ত গেল বদলে। সিটি অব জয় – সেদিন প্রত্যক্ষ করল জামাতদের হাতে পুলিশ বেধড়ক মার খাচ্ছে। বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট থেকে শহিদ মিনার পর্যন্ত চলে ধুন্ধুমার। এই ঘটনায় ১১ জন পুলিশ আহত হয়। তিনজন আইপিএস অফিসার হন আক্রান্ত। পুলিশের ১৩টি গাড়িতে আগুন লাগানো হয়।
১৯৪৬ সালের ১৬ আগস্ট মহানগরী সাক্ষী থেকেছিল ‘দ্য গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং’-এর। সেই গ্রেট ক্যালকাটা কিলার জিন যে এখনও বইছে এবং তাকে বইতে মদত দিচ্ছে এই রাজ্য প্রশাসন, তা সেই জেহাদি র‍্যালির দিনই নিশ্চিত হয়। খোদ কলকাতার বুকে লালবাজার পাড়ায় পুলিশ মার খায় জেহাদিদের হাতে। সেখানে ভাঙ্গড়, মহেশতলা, বাদুড়িয়া, দেগঙ্গা, সমুদ্রগড়, সাঁতরাগাছি, ধুলাগড়, তেলিনিপাড়া তো বিস্ময়ের কিছুই নয়। প্রশাসনের প্রতি বিশ্বাস প্রতিদিন ধুলোয় মিশে যাচ্ছে। এইতো সেদিন, খোদ কলকাতার মৌলালিতে রুটের বাস থামাল জেহাদিরা। পুলিশ থাকল শান্ত ছেলে হয়ে দাঁড়িয়ে। বাসের মাথায় থাকা গৈরিক ধ্বজ খুলতে বাধ্য করা হলো। কখনো দুর্গাপ্রতিমা নিরঞ্জনে বাধা, কখনো শ্রীরামনবমীতে প্রশাসনিক নিষেধাজ্ঞা, কখনো তুলসী মঞ্চ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া, কখনো কলকাতার বুকে পুলিশ পাহারায় সরস্বতী পূজা— কোনোটাই আর এই রাজ্যের বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। জেহাদিদের দুষ্কর্ম এই রাজ্যে অতি সাধারণ ঘটনা। পশ্চিমবঙ্গের বাদুড়িয়া, দত্তপুকুর, বসিরহাট, স্বরূপনগর, মোথাবাড়ি, মুর্শিদাবাদে জেহাদি তাণ্ডব এবং তারপরে এই রাজ্যকে ‘মিনি পাকিস্তান’ আখ্যা দেওয়া মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম যখন দক্ষিণেশ্বর স্কাইওয়াক প্রকল্পের এবং তারকেশ্বর ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান হন-তখন বুঝতে অপেক্ষা থাকে না যে, এ রাজ্যকে বৃহত্তর বাংলাদেশ তৈরির চক্রান্ত চলছে।
হিন্দু নির্যাতন অব্যাহত থাকায় প্রশাসনও যেন একটা মজা উপভোগ করে। রাজ্যের জেলাগুলিতে জনবিন্যাস বদলের লাল সংকেত, সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলিতে হিন্দুদের জেহাদ বিরোধী দৈনিক সংঘর্ষে ঘনিয়ে ওঠে দুশ্চিন্তার কালো মেঘ। কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্র চিন্তিত নয় লুটিয়েনস্ লিবারাল-রা। জ্বলন্ত সংকটেও লিবারাল সেকুলার (মূলত বামপন্থী)-রা কখনো পশ্চিমবঙ্গ প্রশাসনের বিরোধিতা করে না। সংশোধিত নাগরিকত্ব বিল ও আইনের বিরুদ্ধে যখন অপপ্রচার চলে, তখন আবার তৃণমূল, শাহিনবাগ, সিদ্দিকুল্লা, বামপন্থী, উদারপন্থী, নিরপেক্ষপন্থী এবং পশ্চিমবঙ্গ প্রশাসন এক সুরে গায়। এ রাজ্যে ‘পুবের কলম’-এর মালিক আহমেদ হাসান ইমরানের যোগ মেলে নিষিদ্ধ সংগঠন জামাত-ই-ইসলামির সঙ্গে। এই ব্যক্তি আবার নিষিদ্ধ সংগঠন স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট ইন ইন্ডিয়া বা সিমি-র জন্মদাতা। তাকে রাজ্যসভার সদস্য করে তৃণমূল। পশ্চিমবঙ্গের বুকে দাপিয়ে চলেছে জেহাদি বাড়বাড়ন্ত। তার সামনে বিন্দুমাত্র প্রতিরোধ এলেই ঘটে মহেশতলার মতো ঘটনা।
একথা প্রমাণিত যে, পশ্চিমবঙ্গ সরকার হিন্দুবিরোধী। ২০১০-এ দেগঙ্গা হিংসার মাস্টারমাইন্ড হাজি নুরুল ইসলাম ২০১৬ও ২০২৪-এ হাড়োয়া বিধানসভা ও বসিরহাট লোকসভায় তৃণমূল প্রার্থী হয়। ২০১৩ সালে ক্যানিং দাঙ্গার শিরোমণি গিয়াসউদ্দিন মোল্লা ২০১৬, ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে মগরাহাট পশ্চিম কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হয়। ২০১৬ সালের ধুলাগড় দাঙ্গার খল নায়ক গুলশন মালিকও ২016 3 2021 সালের বিধানসভা ভোটে পাঁচলার তৃণমূল প্রার্থী ছিল। ২০২৫ মুর্শিদাবাদ দাঙ্গার মাস্টারমাইন্ড মেহবুব আলমও তৃণমূলের সম্পদ। সে আবার স্থানীয় কাউন্সিলর। কাউন্সিলর থেকে রাজ্যসভার সদস্য, সে জেহাদি হোক বা দাঙ্গামুখী, হিন্দুবিরোধী হলেই প্রশাসন ও তৃণমূলের সম্পদ। এ রাজ্যে প্রশাসন আর তৃণমূল কংগ্রেস সমার্থক। হিন্দুদের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষায় উদাসীনতাই জেহাদিদের পেছনে সবচেয়ে বড়ো প্রশাসনিক মদত। জেহাদিদের প্রতি তৃণমূল এবং তৃণমূলপ্রেমী রাজ্য প্রশাসনের ক্রমাগত মদত ও পক্ষপাতে হিন্দুদের ধৈর্যের বাঁধ ভাঙছে। মুসলমান ভোটব্যাংক আর ভাতার সাহায্যে ভোটযুদ্ধে আর কতদিন টিকবে মমতা সরকার? সীমাহীন তুষ্টীকরণের নির্বুদ্ধিতা এবং হিন্দু সুরক্ষা সংক্রান্ত প্রশ্নব্যূহ ঘিরে ধরছে এই সরকারকে। □

READ ALSO

29th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

29th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

October 8, 2025
15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

September 23, 2025
ShareTweetShare

Related Posts

29th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
প্রচ্ছদ নিবন্ধ

29th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

October 8, 2025
15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
প্রচ্ছদ নিবন্ধ

15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

September 23, 2025
15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
প্রচ্ছদ নিবন্ধ

15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

September 23, 2025
15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
প্রচ্ছদ নিবন্ধ

15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

September 23, 2025
15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
প্রচ্ছদ নিবন্ধ

15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

September 23, 2025
15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
প্রচ্ছদ নিবন্ধ

15th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ

September 23, 2025

POPULAR NEWS

4th September 2023 Rajjopat

4th September 2023 Rajjopat

September 21, 2023
৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

৩৫০ বছর পর দেশে ফিরছে শিবাজীর বাঘনখ

October 2, 2023
কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

কেশব ভবনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী হানা

October 4, 2023
4th September Angana

4th September Angana

September 21, 2023
2nd October 2023 Parampara

2nd October 2023 Parampara

October 1, 2023

EDITOR'S PICK

07th July সম্পাদকীয়

07th July সম্পাদকীয়

July 9, 2025
01st September অতিথি কলম

01st September অতিথি কলম

September 1, 2025
01st September পরম্পরা

01st September পরম্পরা

September 2, 2025
11 August সুন্দর মৌলিকের চিঠি

11 August সুন্দর মৌলিকের চিঠি

August 12, 2025

About

Follow us

Categories

  • Uncategorized
  • অতিথি কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • পরম্পরা
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • বিশেষ নিবন্ধ
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • রাজ্যপাট
  • সঙ্ঘবার্তা
  • সম্পাদকীয়
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি

Recent Posts

  • 29th September প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • 29th September পরম্পরা
  • 29th September পরম্পরা
  • 29th September পরম্পরা

© 2023 Swastika. All rights reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • রাজ্যপাট
  • সুন্দর মৌলিকের চিঠি
  • অতিথি কলম
  • বিশ্বামিত্রের কলম
  • উত্তর সম্পাদকীয়
  • প্রচ্ছদ নিবন্ধ
  • পরম্পরা
  • ই -পত্রিকা

© 2023 Swastika. All rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist

Are you sure want to unlock this post?
Unlock left : 0
Are you sure want to cancel subscription?